বুধবার, ০৭ Jun ২০২৩, ০৭:৫৯ পূর্বাহ্ন

সরকারি জরুরি হটলাইন

সরকারি তথ্য ও সেবা-৩৩৩, জরুরি সেবা-৯৯৯, নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধে-১০৯, দুদক-১০৬, দুর্যোগের আগাম বার্তা-১০৯০, শিশুর সহায়তায় ফোন-১০৯৮, ভূমির সেবা পেতে...অভিযোগ জানাতে-১৬১২২, ই-জিপি জরুরি হেল্পলাইন-১৬৫৭৫, নৌপরিবহনের হেল্পলাইন-১৬১১৩। তথ্য সুত্র : পিআইডি

শিরোনাম
পাটের বস্তার সঠিক ব্যবহার নিশ্চিতে কঠোর হবে সরকার -বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী হজযাত্রীদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা সংক্রান্ত দেশবিরোধী ষড়যন্ত্র ও অপপ্রচারের বিরুদ্ধে প্রবাসীদের সোচ্চার হতে হবে -মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী সিদ্ধিরগঞ্জে জমির ছবি তোলায় গণমাধ্যম কর্মীর উপরে হামলা হাতির আক্রমণ হতে মানুষের জানমাল রক্ষায় কাজ করছে সরকার – পরিবেশমন্ত্রী কারো লাঠিয়াল না কি রাজনৈতিক দল হবে তা বিএনপিরই সিদ্ধান্ত – তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী মহান মে দিবসে রাষ্ট্রপতির বাণী এ বছর চাল উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ২ কোটি ২০ লাখ টন – কৃষিমন্ত্রী মহান মে দিবসে প্রধানমন্ত্রীর বাণী ঈদুল ফিতরে রেলযাত্রা স্বস্তিদায়ক হওয়ায় রেলমন্ত্রীর সন্তুষ্টি প্রকাশ

গ্রীষ্মে রক্তশূন্যতা দুর করতে ৪ জুস

যমুনা নিউজ বিডিঃ শরীরে রক্তের পরিমাণ (বিশেষত লোহিত রক্তকণিকা) কম থাকলেই তাকে বলা হয় এনিমিয়া। এনিমিয়ায় আক্রান্ত মানুষেরা এমনিতে খুব দূর্বল থাকেন। অনেক সময় দূর্বলতার দরুন তাদের ত্বকে হলদেটে ভাব দেখা দিতে শুরু করে। এছাড়া নখ সাদাটে হয়ে ওঠে।

দেহে আয়রন এবং অন্যান্য খনিজ উপাদানের অভাবে এনিমিয়া দেখা দেয়াটা অস্বাভাবিক কিছুই না। একমাত্র চিকিৎসকের শরনাপন্ন হলেই এই রোগের চিকিৎসা পাওয়া সম্ভব। কিন্তু তারমানে এই নয়, একে প্রতিরোধের ব্যবস্থা নেয়া অসম্ভব।

ঋতু পরিবর্তনের সাথে সাথে এনিমিয়ার প্রভাবেও পরিবর্তন আসে। বিশেষত গরমে আপনার হৃদপিন্ড অন্যান্য সময়ের থেকে বেশি পরিশ্রম করে। এসময় শরীরে দূর্বলতা কোনোভাবেই কাম্য নয়। খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তনের মাধ্যমে দেহে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়াতে পারলে সহজেই এনিমিয়ার সম্ভাবনা হ্রাস করা সম্ভব।

তবে তীব্র গরমে এমনিতেই খাবারে অরুচি থাকে। সেক্ষেত্রে প্রতিদিন নিয়ম করে পান করা যায় এমন কি থাকতে পারে? কোল্ড ড্রিংকস কিংবা চা এর বদলে জুসকে একটি ভালো পরিপূরক হিসেবে বিবেচনা করা যায়।

তবে শুধু ফলের জুস হলেই হবেনা। অন্তত সাদা চিনিমুক্ত এমন কোনো ফলের জুস খাওয়া উচিত যা দেহে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করবে। সৌভাগ্যক্রমে আমাদের হাতের নাগালেই কিছু ফল আছে যা দিয়ে জুস বানালে এনিমিয়ার সম্ভাবনা হ্রাস করা সম্ভব। কি সেই ফল? চলুন দেখে নেয়া যাক।

এলোভেরার জুস 

এলোভেরা

এলোভেরা অস্থিমজ্জাকে চাঙা করে তুলতে সাহায্য করে

চুল কিংবা ত্বকের যত্নে এলোভেরার কদর কমার নয়। মূলত এলোভেরা আপনার অস্থিমজ্জাকে চাঙা করে তুলতে সাহায্য করে। আর অস্থিমজ্জায় লোহিত রক্ত কণিকা উৎপাদিত হয়। তাই রোজ সকালে এক গ্লাস এলোভেরার জুস খেলে উপকার মিলবে।

আঙুরের জুস

আঙুর

আঙুরে থাকা পলিফেনল দেহে শক্তির জোগান দেয়

আঙুর বিশেষত কালো আঙুরে প্রচুর আয়রন পাওয়া যায়। আঙুরে থাকা পলিফেনল আমাদের দেহে শক্তির জোগান দেয় এবং গরমে শরীর ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে। তবে বেশি আঙুরের জুস খাওয়া একেবারেই ঠিক না। অনেক সময় অতিরিক্ত আয়রনের প্রভাবে আয়রন ডেফিসিয়েন্সি এনিমিয়া দেখা দেয়। কখনো কর্মস্থল থেকে ক্লান্ত হয়ে বাড়ি ফিরলে আঙুরের জুস আরাম দিবে।

আমের জুস

আম

আমে আয়রন এবং ফলিক এসিড থাকে যা দেহে হিমোগ্লোবিন বৃদ্ধিতে সাহায্য করে

এনিমিয়া রোগীদের ক্ষেত্রে আয়রন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এক্ষেত্রে এই গরমে আম একটি গুরুত্বপূর্ণ ফল। আমে আয়রন এবং ফলিক এসিড থাকে যা দেহে হিমোগ্লোবিন বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। বিশেষত অন্তঃসত্ত্বা নারীদের এই দুটি উপাদান খুব জরুরী। তাই গরমে বেশি বেশি আম খাওয়ার চেষ্টা করুন।

সংবাদ শেয়ার করুন

সতর্ক বার্তা

আমরা নিজস্ব সংবাদ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো। বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বে-আইনি। -ইন্দোবাংলা টীম।

করোনাভাইরাস মোকাবিলায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ৩১ নির্দেশনা

© ইন্দোবাংলা২৪.কম সকল অধিকার সংরক্ষিত ২০২২।
কারিগরি সহায়তায়: অল আইটি