বৃহস্পতিবার, ৩০ নভেম্বর ২০২৩, ১০:৫৬ পূর্বাহ্ন
এছাড়া বঙ্গবন্ধুর দৌহিত্র, ডিজিটাল বাংলাদেশের আর্কিটেক্ট সজীব ওয়াজেদ জয়ের নির্দেশনায় দেশের প্রতিটি জেলায় ১টি করে শেখ কামাল আইটি ট্রেনিং এন্ড ইনকিউবেশন সেন্টারও তৈরি করা হচ্ছে।
প্রতিমন্ত্রী শুক্রবার আগারগাঁওয়ের বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল মিলনায়তনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জ্যেষ্ঠ পুত্র, বাংলাদেশের আধুনিক ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক আন্দোলনের অন্যতম পথিকৃৎ, বীর মুক্তিযোদ্ধা, ক্যাপ্টেন শহিদ শেখ কামাল-এর ৭৩তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ ক্যারাম ফেডারেশনের উদ্যোগে আয়োজিত আলোচনা, দোয়া ও সংসদ সদস্যদের মাঝে ক্যারাম বোর্ড বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
পলক বলেন, শেখ কামাল যে বয়সে জীবনকে তুচ্ছ করে মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন, শিল্প-সাহিত্য-সংস্কৃতি ও ক্রীড়াঙ্গনকে আধুনিক হিসেবে গড়ে তুলতে ভূমিকা রেখেছিলেন, ঠিক সেই বয়সের ছেলে-মেয়েরাই এসএসসি-এইচএসসি পাস করে এসব ইনকিউবেশন ও বিজনেস সেন্টার থেকে সার্টিফিকেট বা ডিপ্লোমা কোর্স করে যার যার শহরে আত্মকর্মসংস্থানের মাধ্যমে শেখ কামালকে অনুভব করতে পারবে।
প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, শেখ কামাল সাদামাটা জীবন ও উচ্চ চিন্তার অধিকারী একজন ক্রীড়া সংগঠক ছিলেন। যিনি বাংলাদেশের তরুণদের আধুনিক, প্রগতিশীল ও অসাম্প্রদায়িক হিসেবে গড়ে তুলতে চেয়েছিলেন। তিনি বলেন, শেখ কামাল দেশের যুবসমাজের কাছে এক অনন্য অনুপ্রেরণার উৎস। এসময় বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী ও নির্মল তারুণ্যের অগ্রদূত শেখ কামালকে অনুসরণ করার জন্য তরুণ প্রজন্মের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সাবেক চিফ হুইপ ও পটুয়াখালী ২ আসনের সংসদ সদস্য আসম ফিরোজ, ময়মনসিংহ ৮ আসনের সংসদ সদস্য ফখরুল ইমাম, টাঙ্গাইল ২ আসনের সংসদ সদস্য ছোট মনির।
পরে, প্রতিমন্ত্রী উপস্থিত সংসদ সদস্য ও প্রতিনিধিগণের মাঝে ক্যারাম বোর্ড বিতরণ করেন। এর আগে প্রতিমন্ত্রী আইসিটি বিভাগ এবং এর অধীন দপ্তর ও সংস্থার কর্মকর্তাগণকে সাথে নিয়ে আইসিটি বিভাগ চত্বরে স্থাপিত শহিদ শেখ কামালের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।
ইন্দোবাংলা/এম. আর