বৃহস্পতিবার, ৩০ মার্চ ২০২৩, ০৮:২৫ পূর্বাহ্ন

সরকারি জরুরি হটলাইন

সরকারি তথ্য ও সেবা-৩৩৩, জরুরি সেবা-৯৯৯, নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধে-১০৯, দুদক-১০৬, দুর্যোগের আগাম বার্তা-১০৯০, শিশুর সহায়তায় ফোন-১০৯৮, ভূমির সেবা পেতে...অভিযোগ জানাতে-১৬১২২, ই-জিপি জরুরি হেল্পলাইন-১৬৫৭৫, নৌপরিবহনের হেল্পলাইন-১৬১১৩। তথ্য সুত্র : পিআইডি

শিরোনাম
এমবিবিএস ভর্তিতে আগের নিয়ম বহালের দাবি বিপিএমসিএ’র দেশের ১০টি গ্রামে স্মার্ট এগ্রিকালচার পাইলট প্রজেক্ট বাস্তবায়ন করা হচ্ছে- আইসিটি প্রতিমন্ত্রী স্বাধীনতার চেতনায় মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষা নিশ্চিত করতে হবে- প্রাথমিক ও গণশিক্ষা সচিব মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসে প্রধানমন্ত্রীর বাণী মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসে রাষ্ট্রপতির বাণী রমজানের পবিত্রতাও নষ্ট করতে চায় বিএনপি -তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী জেদ্দায় গণহত্যা দিবস পালিত -পররাষ্ট্রমন্ত্রী সকলের সম্মিলিত প্রয়াসে একাত্তরের গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি অর্জন সম্ভব হবে- সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী নিরাপদ পানি, স্যানিটেশন ও স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করতে পদক্ষেপ নিতে হবে -পররাষ্ট্রমন্ত্রী টরোন্টোতে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদ্‌যাপিত

জাতিসংঘে বাংলাদেশ স্থায়ী মিশনে জাতির পিতার জন্মবার্ষিকী উদ্‌যাপন

ছবি: সংগৃহীত

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৩তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস-২০২৩ উপলক্ষ্যে গতকাল উৎসবমুখর পরিবেশে যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী বাংলাদেশি শিশু-কিশোরদের অংশগ্রহণে জাতিসংঘে বাংলাদেশ স্থায়ী মিশনে দিনব্যপী শিশু-কিশোর আনন্দমেলা অনুষ্ঠিত হয়।জাতীয় সংগীত পরিবেশনা ও জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মধ্যে দিয়ে এই শিশু-কিশোর আনন্দমেলা শুরু হয়। পরবর্তীতে জাতির পিতা ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করে বিশেষ মোনাজাত এবং জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়। অনুষ্ঠানে জাতির পিতার জীবন ও কর্মের উপর প্রামাণ্য চিত্র প্রদর্শন করা হয় ও জাতির পিতার ১০৩তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষ্যে কেক কাটা হয়।

অনুষ্ঠানে জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ আব্দুল মুহিত বক্তব্য প্রদান করেন এবং চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা, রচনা প্রতিযোগিতা ও বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ উপস্থাপনে বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন।

রাষ্ট্রদূত মুহিত তাঁর বক্তব্যে বঙ্গবন্ধুর জীবন ও কর্ম এবং নিপীড়িত-বঞ্চিত শোষিত মানুষের অধিকার আদায় এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনে তাঁর সংগ্রাম ও নেতৃত্বের বিষয়সমূহ বিস্তারিত বর্ণনা করেন। তিনি বলেন বঙ্গবন্ধু বিশ্বাস করতেন, ‘শিশুরাই আমাদের ভবিষ্যৎ, একদিন শিশুরাই দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবে’। সে ভালোবাসা থেকেই জাতিসংঘে শিশু সনদ গৃহীত হওয়ার প্রায় ১৫ বছর আগে ১৯৭৪ সালে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশে জাতীয় শিশু আইন প্রণয়ন করেন এবং প্রাথমিক শিক্ষাকে সবার জন্য বাধ্যতামূলক করেন। শিশুদের প্রতি বঙ্গবন্ধুর অপরিসীম স্নেহ ও ভালোবাসাকে স্মরণীয় করে রাখতে ১৯৯৭ সাল হতে বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন ১৭ মার্চ জাতীয় শিশু দিবস পালন করা হচ্ছে।

অনুষ্ঠানে নিউইয়র্কে বসবাসরত শিশু-কিশোর ও তাদের অভিভাবকগণ, স্থানীয় বিভিন্ন সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠনের প্রতিনিধিবর্গ, যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ, বাংলাদেশি কমিউনিটির সদস্য, গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বগণ এবং স্থায়ী মিশনের কর্মকর্তা-কর্মচারিগণের পরিবারের সদস্য অংশগ্রহণ করেন।

ইন্দোবাংলা/এম. আর

সংবাদ শেয়ার করুন

সতর্ক বার্তা

আমরা নিজস্ব সংবাদ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো। বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বে-আইনি। -ইন্দোবাংলা টীম।

করোনাভাইরাস মোকাবিলায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ৩১ নির্দেশনা

© ইন্দোবাংলা২৪.কম সকল অধিকার সংরক্ষিত ২০২২।
কারিগরি সহায়তায়: অল আইটি