বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ০২:৩২ অপরাহ্ন

সরকারি জরুরি হটলাইন

সরকারি তথ্য ও সেবা-৩৩৩, জরুরি সেবা-৯৯৯, নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধে-১০৯, দুদক-১০৬, দুর্যোগের আগাম বার্তা-১০৯০, শিশুর সহায়তায় ফোন-১০৯৮, ভূমির সেবা পেতে...অভিযোগ জানাতে-১৬১২২, ই-জিপি জরুরি হেল্পলাইন-১৬৫৭৫, নৌপরিবহনের হেল্পলাইন-১৬১১৩। তথ্য সুত্র : পিআইডি

শিরোনাম
মানুষ এখন শখ করে পান্তা ভাত খায় : খাদ্যমন্ত্রী ‘স্মার্ট বাংলাদেশের অংশীদার হই, বাল্যবিবাহ, ইভটিজিং ও মাদকমুক্ত রই’ জয়পুরহাটে সমবায়ীদের তোপের মুখে যুগ্মনিবন্ধক ডিএমপি কমিশনার হলেন অতিরিক্ত আইজিপি হাবিবুর রহমান উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য কমিউনিটি স্বাস্থ্যসেবায় বৈশ্বিক সহায়তা চাইলেন প্রধানমন্ত্রী সার্বিক স্বাস্থ্য উন্নয়নে বাংলাদেশ সরকারের প্রচেষ্টার প্রশংসা ‘হু’ প্রধানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মার্কিন কাউন্সিলর ডেরেক শোলের সাক্ষাৎ বিএনপিকে নির্বাচনে আসার আহ্বান কৃষিমন্ত্রীর স্মার্ট বাংলাদেশ কেবল শেখ হাসিনার দ্বারাই সম্ভব : সমাজকল্যাণ প্রতিমন্ত্রী অর্থ আত্নসাৎ, দুই বছর বেতন বাড়বে না সমাজসেবা কর্মকর্তার

দেশের করোনাকালীন সময়েও যে কোণ প্রতিবন্ধকতা পেরিয়ে এগিয়ে নেব দেশকে – প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

নিউজ ডেস্কঃ কোভিড-১৯ করোনাভাইরাসের কারণে অর্থনৈতিক গতিশীলতা কিছুটা স্থবির হলেও যেকোনো প্রতিবন্ধকতা মোকাবিলা করে এগিয়ে যাওয়ার প্রত্যয় জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

তিনি বলেন,এরকম দিন থাকবে না।আমরা যেকোনো প্রতিবন্ধকতা মোকাবিলা করে এগিয়ে যেতে পারব। সেভাবেই আমাদেরকে সবাইকে নিজ নিজ স্বাস্থ্য সুরক্ষিত রেখে কর্মস্থলে কাজ করে যেতে হবে। দেশের মানুষ যেন কষ্ট না পায়, সেটা দেখতে হবে। আমরা দেশের অসহায় মানুষের কথা বেশি চিন্তা করি।

মঙ্গলবার (২ জুন) জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন। করোনাভাইরাস পরিস্থিতিতে প্রায় আড়াই মাস পর এই একনেক অনুষ্ঠিত হয়।

প্রথমবারের মতো ভার্চুয়াল পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত এই বৈঠকে গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। অর্থমন্ত্রী ও পরিকল্পনামন্ত্রী গণভবন প্রান্তেই প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন। একনেকের বাকি সদস্যরা যুক্ত ছিলেন রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষ থেকে।

একনেক বৈঠকে শেখ হাসিনা বলেন, আমরা চাই না দেশের মানুষ কষ্ট পাক। সেদিকে লক্ষ্য রেখে কিছু কিছু ক্ষেত্রে আগের নির্দেশনাগুলো, অর্থাৎ যেগুলো বন্ধ ছিল সেগুলো কিছুটা উন্মুক্ত করেছি। এ কারণে এগুলো উন্মুক্ত করেছি যে খেটে খাওয়া, দিন এনে দিন খাওয়া, সাধারণ মধ্যবিত্ত, নিম্নবিত্ত প্রত্যেকে তাদের জীবনযাত্রা যেন অব্যাহত রাখতে পারে, সচল রাখতে পারে। সেদিকে লক্ষ্য রেখেই আমরা এই পদক্ষেপ নিয়েছি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের অর্থনীতির যে গতি পেয়েছিল, করোনাভাইরাস আসার পর তাতে স্থবিরতা এসে যায়। এটা শুধু বাংলাদেশ নয়, বিশ্বব্যাপী এই অবস্থা চলছে। সারাবিশ্ব বলতে গেলে স্থবির। সব জায়গায় এই সমস্যাটা দেখা দিয়েছে। আমরাও তার থেকে বাইরে নেই।

সবকিছু খোলা থাকলেও সবাইকে স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণের আহ্বান জানান শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, দেশবাসীকে বলব, স্বাস্থ্যবিধি যেগুলো দেওয়া হয়েছে, আমাদের সবাই সেটা মেনে চলবে, সেটাই আমরা চাই। তাই যারাই যে কাজই করেন না কেন, চলাফেরাসহ সবকিছুতেই যেন স্বাস্থ্যবিধিটা মেনে চলবেন।

যেটা আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত, সেটা মেনেই আমাদের চলতে হবে। আমাদের দেশের মানুষ তারা যেন সুরক্ষিত থাকে। মনে রাখতে হবে নিজের সুরক্ষা মানে অপরকে সুরক্ষিত করা। আমরা সবাই নিজের পরিবার এবং নিজের সহকর্মীসহ সবাইকে সুরক্ষিত রাখতে আন্তরিকভাবে চেষ্টা করব, এটা হবে আমাদের সিদ্ধান্ত,বলেন প্রধানমন্ত্রী।

তিনি বলেন,বাংলাদেশ আজকে অর্থনীতিতে যেভাবে এগিয়ে যাচ্ছিল, তাতে আমাদের আশা ছিল বঙ্গবন্ধুর জন্মশত বার্ষিকীর ২০২০ সাল বা ২০২১ সালে স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তীর বছরেই আমরা আমাদের দারিদ্রের হার কমিয়ে এনে বাংলাদেশকে একটা উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে একটা উচ্চতর পর্যায়ে নিয়ে যাব। কোভিড-১৯ এর কারণে সেই গতিশীলতা কিছুটা স্থবির হয়ে গেছে। তবে মনে করেন, এরকম দিন থাকবে না। আমরা যেকোনো প্রতিবন্ধকতা মোকাবিলা করে এগিয়ে যেতে পারব।

সংবাদ শেয়ার করুন

সতর্ক বার্তা

আমরা নিজস্ব সংবাদ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো। বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বে-আইনি। -ইন্দোবাংলা টীম।

করোনাভাইরাস মোকাবিলায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ৩১ নির্দেশনা

© ইন্দোবাংলা২৪.কম সকল অধিকার সংরক্ষিত ২০২৩।
কারিগরি সহায়তায়: অল আইটি