শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ০২:৩৬ অপরাহ্ন

সরকারি জরুরি হটলাইন

সরকারি তথ্য ও সেবা-৩৩৩, জরুরি সেবা-৯৯৯, নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধে-১০৯, দুদক-১০৬, দুর্যোগের আগাম বার্তা-১০৯০, শিশুর সহায়তায় ফোন-১০৯৮, ভূমির সেবা পেতে...অভিযোগ জানাতে-১৬১২২, ই-জিপি জরুরি হেল্পলাইন-১৬৫৭৫, নৌপরিবহনের হেল্পলাইন-১৬১১৩। তথ্য সুত্র : পিআইডি

শিরোনাম
মানুষ এখন শখ করে পান্তা ভাত খায় : খাদ্যমন্ত্রী ‘স্মার্ট বাংলাদেশের অংশীদার হই, বাল্যবিবাহ, ইভটিজিং ও মাদকমুক্ত রই’ জয়পুরহাটে সমবায়ীদের তোপের মুখে যুগ্মনিবন্ধক ডিএমপি কমিশনার হলেন অতিরিক্ত আইজিপি হাবিবুর রহমান উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য কমিউনিটি স্বাস্থ্যসেবায় বৈশ্বিক সহায়তা চাইলেন প্রধানমন্ত্রী সার্বিক স্বাস্থ্য উন্নয়নে বাংলাদেশ সরকারের প্রচেষ্টার প্রশংসা ‘হু’ প্রধানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মার্কিন কাউন্সিলর ডেরেক শোলের সাক্ষাৎ বিএনপিকে নির্বাচনে আসার আহ্বান কৃষিমন্ত্রীর স্মার্ট বাংলাদেশ কেবল শেখ হাসিনার দ্বারাই সম্ভব : সমাজকল্যাণ প্রতিমন্ত্রী অর্থ আত্নসাৎ, দুই বছর বেতন বাড়বে না সমাজসেবা কর্মকর্তার

রাজনৈতিক দলে ৩৩% নারীর ক্ষমতায়ন আবারও সুনিশ্চিত করার দাবি

নিউজ ডেস্কঃ রাজনৈতিক দলের কমিটিতে নারীর ৩৩ শতাংশ প্রতিনিধিত্বের বিধান পরিবর্তনের ইঙ্গিতে তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ। বুধবার সন্ধ্যায় (৩ মে) বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের সভাপতি ডা. ফওজিয়া মোসলেম এবং সাধারণ সম্পাদক মালেকা বানু স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এ প্রতিবাদ জানানো হয়। বিবৃতিতে তারা বলেন, আমরা সংবাদমাধ্যমে জানতে পারলাম যে, নারীর রাজনৈতিক ক্ষমতায়নে সরকারের গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপের অন্যতম পদক্ষেপ ‘২০২০ সালের মধ্যে সব রাজনৈতিক দলের কমিটিতে ৩৩% নারী থাকতে হবে’ বিধান রেখে ২০০৯ সালে নির্বাচন কমিশন থেকে যে জনপ্রতিনিধিত্ব অধ্যাদেশ জারি করা হয়েছিল, ২০২০ সালে এসে নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে তা পরিবর্তন করার ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে।

বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ এর তীব্র প্রতিবাদ জানায়। আমরা মনে করি এই পরিবর্তনের চিন্তা-ভাবনা নারীর ক্ষমতায়নের ক্ষেত্রে একটি পশ্চাৎমুখী পদক্ষেপ। আমরা জানি রাজনৈতিক দলের বিভিন্ন স্তরের কমিটিতে অন্তর্ভুক্ত হলে নারীরা দলীয় সিদ্ধান্তগ্রহণ প্রক্রিয়ায় অংশ নেয়ার সুযোগ পান।

প্রসঙ্গত, নারীর রাজনৈতিক ক্ষমতায়ন ত্বরান্বিত করার লক্ষ্যে রাজনৈতিক দলের সর্বস্তরে ২০২০ সালের মধ্যে এক-তৃতীয়াংশ নারীর প্রতিনিধিত্ব বাধ্যতামূলক করার বিধান ২০০৯ সালে সংশোধিত গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ, ১৯৭২-এ যুক্ত করা হয়, যাতে রাজনীতিতে নারীর দৃশ্যমান অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা যায়। এই অধ্যাদেশের ফলে তৃণমূলের নারীদের রাজনৈতিক সিদ্ধান্তগ্রহণ প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণের সুযোগ তৈরি হয়েছিল, যা বাংলাদেশের নারী আন্দোলনের দীর্ঘদিনের দাবি ছিল। এ ৩৩ শতাংশ নারী নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে  রাজনৈতিক ভাবে নারীর ক্ষমতায়ন কে আরও সুদৃঢ় করেছে।

সংবাদ শেয়ার করুন

সতর্ক বার্তা

আমরা নিজস্ব সংবাদ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো। বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বে-আইনি। -ইন্দোবাংলা টীম।

করোনাভাইরাস মোকাবিলায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ৩১ নির্দেশনা

© ইন্দোবাংলা২৪.কম সকল অধিকার সংরক্ষিত ২০২৩।
কারিগরি সহায়তায়: অল আইটি