বুধবার, ০৭ Jun ২০২৩, ০৮:৫৩ পূর্বাহ্ন

সরকারি জরুরি হটলাইন

সরকারি তথ্য ও সেবা-৩৩৩, জরুরি সেবা-৯৯৯, নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধে-১০৯, দুদক-১০৬, দুর্যোগের আগাম বার্তা-১০৯০, শিশুর সহায়তায় ফোন-১০৯৮, ভূমির সেবা পেতে...অভিযোগ জানাতে-১৬১২২, ই-জিপি জরুরি হেল্পলাইন-১৬৫৭৫, নৌপরিবহনের হেল্পলাইন-১৬১১৩। তথ্য সুত্র : পিআইডি

শিরোনাম
পাটের বস্তার সঠিক ব্যবহার নিশ্চিতে কঠোর হবে সরকার -বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী হজযাত্রীদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা সংক্রান্ত দেশবিরোধী ষড়যন্ত্র ও অপপ্রচারের বিরুদ্ধে প্রবাসীদের সোচ্চার হতে হবে -মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী সিদ্ধিরগঞ্জে জমির ছবি তোলায় গণমাধ্যম কর্মীর উপরে হামলা হাতির আক্রমণ হতে মানুষের জানমাল রক্ষায় কাজ করছে সরকার – পরিবেশমন্ত্রী কারো লাঠিয়াল না কি রাজনৈতিক দল হবে তা বিএনপিরই সিদ্ধান্ত – তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী মহান মে দিবসে রাষ্ট্রপতির বাণী এ বছর চাল উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ২ কোটি ২০ লাখ টন – কৃষিমন্ত্রী মহান মে দিবসে প্রধানমন্ত্রীর বাণী ঈদুল ফিতরে রেলযাত্রা স্বস্তিদায়ক হওয়ায় রেলমন্ত্রীর সন্তুষ্টি প্রকাশ

বাজারে চলে এসেছে ব্যানানা, কিউজাই ও পালমার প্রজাতির আম

ময়না-টিভি খাদ্য ডেস্কঃ
ব্যানানা আমঃ দূর থেকে দেখলে থ’ লেগে যাবেন। এ যে আম গাছে কলা! দেখতে অনেকটা সাগর কলার মত। আসলে কলা নয়, আম গাছে আমই ধরেছে। নাম তার কলা আম বা ব্যানানা ম্যাংগো। দেশের সর্বত্র এ আম পাওয়া না গেলেও ইতোমধ্যেই বেশ সাড়া ফেলেছে বেনানা ম্যাংগো। নিজের চোখে দেখেছেন হয়তো আপনিও।

থাইল্যান্ডভিত্তিক এই আম স্বাদে ও গন্ধে বেশ মনকাড়া। দেখতে কলার মতো লম্বা, পাকার সময় দুধে আলতা মেশানোর মতো হলুদ থেকে গোলাপি রঙের, আঠি চোকা পাতলা, রয়েছে প্রকৃত আমের স্বাদ। মিষ্টতা ১৯ /২০ টিএসএস এবং ৮৩% ই ভক্ষণযোগ্য। প্রচলিত জাতের চেয়ে এ আমে ফলন দ্বিগুণের বেশি।

২০১০ সালে থাইল্যান্ড থেকে এই জাতের ডগা নিয়ে এসে প্রথমে গ্রাফটিং করা হয়। পরে চাঁপাইনবাবগঞ্জ হর্টিকালচার সেন্টারে দেশের আবহাওয়ার সঙ্গে খাপ খাওয়ানোর জন্য কাজ শুরু হয়। ২০১২ সালে আসে প্রথম সাফল্য। এরপর প্রতিবছর নিয়মিত আম আসায় ২০১৫ সালে বাণিজ্যিকভাবে কৃষকের মাঝে এই আমের সম্প্রসারণ কাজ শুরু হয়।

ব্যানানা ম্যাংগো বা কলা আম স্বাদে, গন্ধে যেমন অনন্য, তেমনি এর চাষের পদ্ধতিও সহজ। সাধারণত জুন মাসের পর থেকে দেশের বাজারে ভালো জাতের আমের প্রাপ্যতা যখন কমে আসে, তখন বাজারে আসে এই আম। বাজারে এই মূল্য ১৮০০ টাকা (মাত্র)

পালমার ও কিউজাই আমঃ পালমার প্রজাতির একটি আমের ওজন এক কেজিও হয়। আমটি দেখতে গোলাকৃতি। উপরের অংশ লাল, বেগুনি। নিচের অংশ সবুজ। বাজারে এর মূল্য ১৬০০ টাকা (মাত্র)।

অন্যদিকে কিউজাই প্রজাতির আমটি লম্বাটে। খেতে কাঁচা মিষ্টি। ওজনে এক কেজির উপরেও হয়। আমগুলো খেতে খুব মিষ্টি। বাড়ির ছাদেও এ ধরনের আম গাছের বাগান করা যায়। এই আমটির বাজারে মূল্য ১২০০ টাকা (মাত্র)। আমটি আশ্বিন মাসের শেষে বাজারে পাওয়া যাবে।

সংবাদ শেয়ার করুন

সতর্ক বার্তা

আমরা নিজস্ব সংবাদ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো। বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বে-আইনি। -ইন্দোবাংলা টীম।

করোনাভাইরাস মোকাবিলায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ৩১ নির্দেশনা

© ইন্দোবাংলা২৪.কম সকল অধিকার সংরক্ষিত ২০২২।
কারিগরি সহায়তায়: অল আইটি