রবিবার, ০৪ Jun ২০২৩, ০৫:৫১ অপরাহ্ন

সরকারি জরুরি হটলাইন

সরকারি তথ্য ও সেবা-৩৩৩, জরুরি সেবা-৯৯৯, নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধে-১০৯, দুদক-১০৬, দুর্যোগের আগাম বার্তা-১০৯০, শিশুর সহায়তায় ফোন-১০৯৮, ভূমির সেবা পেতে...অভিযোগ জানাতে-১৬১২২, ই-জিপি জরুরি হেল্পলাইন-১৬৫৭৫, নৌপরিবহনের হেল্পলাইন-১৬১১৩। তথ্য সুত্র : পিআইডি

শিরোনাম
পাটের বস্তার সঠিক ব্যবহার নিশ্চিতে কঠোর হবে সরকার -বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী হজযাত্রীদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা সংক্রান্ত দেশবিরোধী ষড়যন্ত্র ও অপপ্রচারের বিরুদ্ধে প্রবাসীদের সোচ্চার হতে হবে -মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী সিদ্ধিরগঞ্জে জমির ছবি তোলায় গণমাধ্যম কর্মীর উপরে হামলা হাতির আক্রমণ হতে মানুষের জানমাল রক্ষায় কাজ করছে সরকার – পরিবেশমন্ত্রী কারো লাঠিয়াল না কি রাজনৈতিক দল হবে তা বিএনপিরই সিদ্ধান্ত – তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী মহান মে দিবসে রাষ্ট্রপতির বাণী এ বছর চাল উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ২ কোটি ২০ লাখ টন – কৃষিমন্ত্রী মহান মে দিবসে প্রধানমন্ত্রীর বাণী ঈদুল ফিতরে রেলযাত্রা স্বস্তিদায়ক হওয়ায় রেলমন্ত্রীর সন্তুষ্টি প্রকাশ

ভারতে ইন্টারনেট রপ্তানিতে লাভ হবে বাংলাদেশের।

ভারতে ব্যান্ডউইডথ রপ্তানি লাভজনক বলে দাবি করেছেন বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবল কোম্পানি (বিএসসিসিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মনোয়ার হোসেন ৷

বক্তব্যের পক্ষে যুক্তি তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘আমরা বাড়তি ব্যান্ডউইডথ ভারতে রপ্তানি করবো। কারণ বাংলাদেশের চেয়ে ভারতে ব্যান্ডউইথের দাম বেশি। ভারতে প্রতি মেগাবিটের দাম ১০ ডলার বা প্রায় ৮০০ টাকা, আর বাংলাদেশে বিক্রি হচ্ছে ৬২৫ টাকায়।’

রোববার এক সংবাদে এ কথা বলেন মনোয়ার হোসেন।

তিনি জানান, আগামী তিন বছর পর্যন্ত চাহিদা মিটিয়েও দেশে অতিরিক্ত ব্যান্ডউইডথ অব্যবহৃত থাকবে। বর্তমানে বাংলাদেশ ২০০ জিবিপিএস-এর মাত্র ৩৩ জিবিপিএস ব্যবহার করে। ২০১৬ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত চাহিদা বেড়ে ৯০ জিবিপিএস হতে পারে। এরপরও ১১০ জিবিপিএস ব্যান্ডউইডথ অব্যবহৃত থাকবে।

তিনি আরো জানান, প্রাথমিকভাবে ১০ জিবিপিএস ব্যান্ডউইথ রপ্তানি করা হবে। এতে বাংলাদেশ বছরে ৯ কোটি ৪২ লাখ টাকা পাবে। পরে ৪০ জিবিপিএস পর্যন্ত ব্যান্ডউইডথ ভারতে রপ্তানি হতে পারে।

তিন বছরের চুক্তিতে ভারতে ব্যান্ডউইডথ রপ্তানির প্রস্তাব গত ২০ এপ্রিল মন্ত্রিপরিষদে অনুমোদন পায়। আগামী ১৫ আগস্ট ভারতের স্বাধীনতা দিবসের দিন এ রপ্তানি শুরু হতে পারে। ভারত সঞ্চার নিগম লিমিটেড (বিএসএনএল) এবং বাংলাদেশের বিএসসিসিএল এর মধ্যে এই চুক্তি সই হবে।

বাংলাদেশের একমাত্র সাবমেরিন কেবল সি-মি-ইউ-৪ এর কক্সবাজার ল্যান্ডিং স্টেশন থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া হয়ে আখাউড়া হয়ে আগরতলা দিয়ে এ ব্যান্ডউইডথ রপ্তানি হবে।

সি-মি-ইউ-৫ যাকে দ্বিতীয় সাবমেরিন ক্যাবল বলা হচ্ছে তাতে যুক্ত হলে বাংলাদেশ অতিরিক্ত ১ হাজার ৩০০ গিগাবাইট ব্যান্ডউইডথ পাবে। আগামী বছরের ডিসেম্বরে এ সাবমেরিন ক্যাবলে যুক্ত হতে পারে বাংলাদেশ ৷

সংবাদ শেয়ার করুন

সতর্ক বার্তা

আমরা নিজস্ব সংবাদ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো। বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বে-আইনি। -ইন্দোবাংলা টীম।

করোনাভাইরাস মোকাবিলায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ৩১ নির্দেশনা

© ইন্দোবাংলা২৪.কম সকল অধিকার সংরক্ষিত ২০২২।
কারিগরি সহায়তায়: অল আইটি