রবিবার, ০৬ অক্টোবর ২০২৪, ০৩:৫৭ পূর্বাহ্ন

সরকারি জরুরি হটলাইন

সরকারি তথ্য ও সেবা-৩৩৩, জরুরি সেবা-৯৯৯, নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধে-১০৯, দুদক-১০৬, দুর্যোগের আগাম বার্তা-১০৯০, শিশুর সহায়তায় ফোন-১০৯৮, ভূমির সেবা পেতে...অভিযোগ জানাতে-১৬১২২, ই-জিপি জরুরি হেল্পলাইন-১৬৫৭৫, নৌপরিবহনের হেল্পলাইন-১৬১১৩। তথ্য সুত্র : পিআইডি

শিরোনাম
বিদ্যালয়ের তহবিল থেকে ২ কোটি টাকা লুটপাট প্রধান শিক্ষকের মানুষ এখন শখ করে পান্তা ভাত খায় : খাদ্যমন্ত্রী ‘স্মার্ট বাংলাদেশের অংশীদার হই, বাল্যবিবাহ, ইভটিজিং ও মাদকমুক্ত রই’ জয়পুরহাটে সমবায়ীদের তোপের মুখে যুগ্মনিবন্ধক ডিএমপি কমিশনার হলেন অতিরিক্ত আইজিপি হাবিবুর রহমান উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য কমিউনিটি স্বাস্থ্যসেবায় বৈশ্বিক সহায়তা চাইলেন প্রধানমন্ত্রী সার্বিক স্বাস্থ্য উন্নয়নে বাংলাদেশ সরকারের প্রচেষ্টার প্রশংসা ‘হু’ প্রধানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মার্কিন কাউন্সিলর ডেরেক শোলের সাক্ষাৎ বিএনপিকে নির্বাচনে আসার আহ্বান কৃষিমন্ত্রীর স্মার্ট বাংলাদেশ কেবল শেখ হাসিনার দ্বারাই সম্ভব : সমাজকল্যাণ প্রতিমন্ত্রী

বিদেশিদের কাছে না গিয়ে আসুন সমাধান করি: প্রধানমন্ত্রী

যমুনা নিউজ বিডিঃ শ্রমিক নেতাদের উদ্দেশ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বিদেশিদের কাছে গিয়ে কান্নাকাটি না করে আপনাদের যদি সমস্যা থাকে আমার কাছে আসবেন। আমি শুনব। মালিকদের কাছ থেকে যদি কিছু আদায় করতে হয় আমি আদায় করে দেব, আমি পারব। এ কথা আমি বলতে পারি।

মহান মে দিবস উপলক্ষে রবিবার (৮ মে) শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী মন্নুজান সুফিয়ানের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় স্বাগত বক্তব্য দেন মন্ত্রণালয়ের সচিব এহসান এ ইলাহী।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে এ আলোচনা সভায় বক্তব্য দেন।

শ্রমিক-মালিক একতা উন্নয়নের নিশ্চয়তা এই প্রতিপাদ্যকে ধারণ করে এবারের মে দিবস পালিত হয়। প্রধানমন্ত্রী বলেন, শ্রমিক-মালিকের মধ্যে যদি হৃদতাপূর্ণ সম্পর্ক না থাকে তাহলে উন্নয়ন সম্ভব হয় না।

শ্রমিক নেতাদের উদ্দেশ্যে সরকার প্রধান বলেন, আমরা শ্রমিকদের জন্য এত কাজ করেছি, তারপরও দেখি দেশে কিছু শ্রমিক নেতা আছেন তারা বিদেশি কোন সাদা চামড়ার লোক দেখলেই তাদের কাছে নালিশ করতে খুব পছন্দ করেন। আমি জানি না, এই মানসিক দৈন্যতাটা কেন? এর সঙ্গে কি অন্য কোন স্বার্থ জড়িত আছে? কোন দেনা-পাওনার ব্যবস্থা আছে? সেটা আমি জানি না।

তিনি বলেন,আমাদের দেশে কোন সমস্যা হলে অন্তত আওয়ামী লীগ সরকার যতক্ষণ ক্ষমতায় আছে, অন্তত আমি যতক্ষণ ক্ষমতায় আছি এই নিশ্চয়তা দিতে পারি। যে কোন সমস্যা সমাধান করতে পারি আমরা নিজেরা। আমি বিশ্বাস করি আমাদের দেশে শ্রমিক এবং মালিক তারা নিজেরা বসে আলোচনা করে সমস্যা হলে সমাধান করবে। নিজের দেশের বিরুদ্ধে নিজের দেশের সম্পর্কে অন্যের কাছে কেন কাঁদতে যাব? বলতে যাব? আমরা তো এটা চাই না। বাংলাদেশ আত্মমর্যাদা নিয়ে চলবে।

তিনি বলেন, আজকের বাংলাদেশ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করেছে। আমাদের সমস্ত উন্নয়ন প্রকল্প। যে সমস্ত উন্নয়ন প্রকল্প এক সময় বিদেশি অনুদান বা বিদেশি সহযোগিতা নির্ভরশীল ছিল, আজকে আমাদের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির ৯০ ভাগ আমরা নিজেদের অর্থায়নে বাস্তবায়ন করে যাচ্ছি। তার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত হচ্ছে পদ্মাসেতু। নিজেদের অর্থায়নে সম্পূর্ণ বাংলাদেশ সরকারের টাকায় পদ্মাসেতু আমরা নির্মাণ করেছি। যদি এটা করতে পারি বাংলাদেশ কেন পারবে না?

দেশের সমস্যা আমরা দেশে সমাধান করব। সেই সমস্ত নেতাদের বলব, আপনারা বিদেশিদের কাছে গিয়ে কান্নাকাটি না করে আপনাদের যদি সমস্যা থাকে আমার কাছে আসবেন, আমি শুনব। মালিকদের কাছ থেকে যদি কিছু আদায় করতে হয় আমি আদায় করে দেব। আমি পারবো- এ কথা আমি বলতে পারি।

সংবাদ শেয়ার করুন

সতর্ক বার্তা

আমরা নিজস্ব সংবাদ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো। বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বে-আইনি। -ইন্দোবাংলা টীম।

করোনাভাইরাস মোকাবিলায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ৩১ নির্দেশনা

© ইন্দোবাংলা২৪.কম সকল অধিকার সংরক্ষিত ২০২৩।
কারিগরি সহায়তায়: অল আইটি