শনিবার, ২৭ Jul ২০২৪, ০৯:১৯ পূর্বাহ্ন

সরকারি জরুরি হটলাইন

সরকারি তথ্য ও সেবা-৩৩৩, জরুরি সেবা-৯৯৯, নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধে-১০৯, দুদক-১০৬, দুর্যোগের আগাম বার্তা-১০৯০, শিশুর সহায়তায় ফোন-১০৯৮, ভূমির সেবা পেতে...অভিযোগ জানাতে-১৬১২২, ই-জিপি জরুরি হেল্পলাইন-১৬৫৭৫, নৌপরিবহনের হেল্পলাইন-১৬১১৩। তথ্য সুত্র : পিআইডি

শিরোনাম
মানুষ এখন শখ করে পান্তা ভাত খায় : খাদ্যমন্ত্রী ‘স্মার্ট বাংলাদেশের অংশীদার হই, বাল্যবিবাহ, ইভটিজিং ও মাদকমুক্ত রই’ জয়পুরহাটে সমবায়ীদের তোপের মুখে যুগ্মনিবন্ধক ডিএমপি কমিশনার হলেন অতিরিক্ত আইজিপি হাবিবুর রহমান উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য কমিউনিটি স্বাস্থ্যসেবায় বৈশ্বিক সহায়তা চাইলেন প্রধানমন্ত্রী সার্বিক স্বাস্থ্য উন্নয়নে বাংলাদেশ সরকারের প্রচেষ্টার প্রশংসা ‘হু’ প্রধানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মার্কিন কাউন্সিলর ডেরেক শোলের সাক্ষাৎ বিএনপিকে নির্বাচনে আসার আহ্বান কৃষিমন্ত্রীর স্মার্ট বাংলাদেশ কেবল শেখ হাসিনার দ্বারাই সম্ভব : সমাজকল্যাণ প্রতিমন্ত্রী অর্থ আত্নসাৎ, দুই বছর বেতন বাড়বে না সমাজসেবা কর্মকর্তার

জাতীয় বৃক্ষরোপণ অভিযান ও বৃক্ষমেলা-২০২২ দিবসে প্রধানমন্ত্রীর বাণী

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ ৫ জুন ‘জাতীয় বৃক্ষরোপণ অভিযান ও বৃক্ষমেলা-২০২২’ উপলক্ষ্যে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :

“জাতীয় বৃক্ষরোপণ অভিযান ও বৃক্ষমেলা-২০২২ পালিত হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত। দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য- ‘বৃক্ষপ্রাণে প্রকৃতি-প্রতিবেশ, আগামী প্রজন্মের টেকসই বাংলাদেশ’ যৌক্তিক এবং সময়োপযোগী হয়েছে বলে আমি মনে করি।

এবছর যাঁরা ‘বঙ্গবন্ধু এওয়ার্ড ফর ওয়াইল্ডলাইফ কনজারভেশন, ২০২০ ও ২০২১’, ‘বৃক্ষরোপণে প্রধানমন্ত্রীর জাতীয় পুরষ্কার, ২০১৯ ও ২০২০’, এবং যে সকল উপকারভোগী সামাজিক বনায়নের লভ্যাংশ পেয়েছেন তাঁদের আমি আন্তরিক অভিনন্দন জানাচ্ছি।

প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে অপরূপ এই বাংলাদেশ। মানুষের মৌলিক চাহিদা পূরণসহ প্রকৃতি ও পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় বৃক্ষের ভূমিকা অনস্বীকার্য। জীববৈচিত্র্যসমৃদ্ধ টেকসই পরিবেশ ও প্রতিবেশ সংরক্ষণ, কার্বন আধার সৃষ্টি, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে সৃষ্ট প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলা, কর্ম-সংস্থান সৃষ্টি ও আর্থসামাজিক উন্নয়নে বৃক্ষ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

আওয়ামী লীগ সরকার টেকসই বন ব্যবস্থাপনাকে অগ্রাধিকার দিয়ে সহযোগিতামূলক বন ব্যবস্থাপনা এবং সামাজিক বনায়নে স্থানীয় জনগণকে সম্পৃক্ত করেছে। ফলে বনজ সম্পদ উন্নয়ন, সংরক্ষণ ও বন পুনরুদ্ধার কার্যক্রম জোরদার হওয়ায় দেশে বৃক্ষাচ্ছাদনের পরিমাণ বৃদ্ধি পাচ্ছে। বর্তমানে বৃক্ষাচ্ছাদনের পরিমাণ দেশের মোট ভূমির ২২.৩৭%; আমাদের গৃহীত কার্যক্রমের ফলে এ হার আগামী ২০৩০ সাল নাগাদ ২৫%-এ উন্নীত করা সম্ভব হবে।

আমি প্রত্যেককে কমপক্ষে একটি করে ফলদ, বনজ ও ঔষধি গাছের চারা রোপণের আহ্বান জানাই। সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের ‘সোনার বাংলাদেশ’ আমরা গড়ে তুলতে সক্ষম হব, ইনশাল্লাহ।

আমি ‘জাতীয় বৃক্ষরোপণ অভিযান ও বৃক্ষমেলা-২০২২’ এর সার্বিক সাফল্য কামনা করছি।

জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”

ইন্দোবাংলা/ এম. আর

সংবাদ শেয়ার করুন

সতর্ক বার্তা

আমরা নিজস্ব সংবাদ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো। বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বে-আইনি। -ইন্দোবাংলা টীম।

করোনাভাইরাস মোকাবিলায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ৩১ নির্দেশনা

© ইন্দোবাংলা২৪.কম সকল অধিকার সংরক্ষিত ২০২৩।
কারিগরি সহায়তায়: অল আইটি