বৃহস্পতিবার, ৩০ মার্চ ২০২৩, ০৮:৪৫ পূর্বাহ্ন

সরকারি জরুরি হটলাইন

সরকারি তথ্য ও সেবা-৩৩৩, জরুরি সেবা-৯৯৯, নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধে-১০৯, দুদক-১০৬, দুর্যোগের আগাম বার্তা-১০৯০, শিশুর সহায়তায় ফোন-১০৯৮, ভূমির সেবা পেতে...অভিযোগ জানাতে-১৬১২২, ই-জিপি জরুরি হেল্পলাইন-১৬৫৭৫, নৌপরিবহনের হেল্পলাইন-১৬১১৩। তথ্য সুত্র : পিআইডি

শিরোনাম
এমবিবিএস ভর্তিতে আগের নিয়ম বহালের দাবি বিপিএমসিএ’র দেশের ১০টি গ্রামে স্মার্ট এগ্রিকালচার পাইলট প্রজেক্ট বাস্তবায়ন করা হচ্ছে- আইসিটি প্রতিমন্ত্রী স্বাধীনতার চেতনায় মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষা নিশ্চিত করতে হবে- প্রাথমিক ও গণশিক্ষা সচিব মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসে প্রধানমন্ত্রীর বাণী মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসে রাষ্ট্রপতির বাণী রমজানের পবিত্রতাও নষ্ট করতে চায় বিএনপি -তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী জেদ্দায় গণহত্যা দিবস পালিত -পররাষ্ট্রমন্ত্রী সকলের সম্মিলিত প্রয়াসে একাত্তরের গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি অর্জন সম্ভব হবে- সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী নিরাপদ পানি, স্যানিটেশন ও স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করতে পদক্ষেপ নিতে হবে -পররাষ্ট্রমন্ত্রী টরোন্টোতে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদ্‌যাপিত

বিশ্ব অ্যাক্রেডিটেশন দিবসে রাষ্ট্রপতির বাণী

ছবিঃ সংগৃহীত

রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ ৯ জুন ‘বিশ্ব অ্যাক্রেডিটেশন দিবস ২০২২’ উপলক্ষ্যে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :

“বাংলাদেশ অ্যাক্রেডিটেশন বোর্ড (বিএবি) এর উদ্যোগে ‘বিশ্ব অ্যাক্রেডিটেশন দিবস ২০২২’ পালিত হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত। দিবসটির এ বছরের প্রতিপাদ্য ‘Accreditation: Sustainability in Economic Growth and the Environment’ বর্তমান বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে অত্যন্ত সময়োপযোগী হয়েছে বলে আমি মনে করি।

টেকসই অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জন এবং পরিবেশ রক্ষা সামগ্রিক অর্থনৈতিক উন্নয়নের অত্যাবশ্যকীয় পূর্বশর্ত। ভারসাম্যহীন অর্থনৈতিক উন্নয়ন সমাজে ক্ষুধা, দারিদ্র্য, বৈষম্য ও অসমতা বৃদ্ধি করে। ফলে বিশ্ব বিভিন্ন প্রতিবন্ধকতা ও চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হয়। ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য প্রাকৃতিক সম্পদ ও পরিবেশ রক্ষা করে টেকসই অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনের জন্য সঠিক অর্থনৈতিক পরিকল্পনা গ্রহণ এবং বাস্তবায়ন অত্যাবশ্যক। এটি একটি সম্মিলিত প্রয়াস। এ লক্ষ্যে পারস্পরিক অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে সংশ্লিষ্ট সকলকে সম্মিলিতভাবে কাজ করতে হবে।

স্বাধীন চিন্তাশীল কার্যক্রমের মাধ্যমে অ্যাক্রেডিটেশন সাদৃশ্য মূল্যায়নকারী প্রতিষ্ঠানের নিরপেক্ষতা, সাদৃশ্য সক্ষমতা ও সামঞ্জস্য নিশ্চিত করে। ফলে পণ্য ও সেবার ক্ষেত্রে ভোক্তার আস্থা অর্জন সম্ভব হয়। বিশ্বের বিভিন্ন দেশ উন্নয়ন কর্মসূচিতে অ্যাক্রেডিটেশন ব্যবস্থাকে অন্তর্ভুক্ত করে উন্নয়ন সংক্রান্ত প্রতিবন্ধকতা ও চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার লক্ষ্যে কাজ করছে। সরকার বাংলাদেশকে ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত দেশে পরিণত করতে ব্যাপক উন্নয়ন কার্যক্রম বাস্তবায়ন করছে। উন্নত দেশ হিসেবে স্বীকৃতি পেতে আমাদের অর্থনৈতিক উন্নয়নের সাথে সাথে জীবনযাত্রার মানোন্নয়ন ও মানব উন্নয়ন সূচকে অগ্রগতি অর্জনে সচেষ্ট থাকতে হবে। এক্ষেত্রে অ্যাক্রেডিটেশন কার্যক্রমের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। আমি আশা করি, বিএবি তাদের অ্যাক্রেডিটেশন কার্যক্রমের মাধ্যমে টেকসই অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জন, দারিদ্য বিমোচন, অসমতা ও সকল প্রকার বৈষম্য দূরীকরণে প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখবে।

আমি ‘বিশ্ব অ্যাক্রেডিটেশন দিবস ২০২২’ উপলক্ষ্যে গৃহীত সকল কার্যক্রমের সফলতা কামনা করছি।

জয় বাংলা।
খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”

ইন্দোবাংলা/এম. এস

সংবাদ শেয়ার করুন

সতর্ক বার্তা

আমরা নিজস্ব সংবাদ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো। বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বে-আইনি। -ইন্দোবাংলা টীম।

করোনাভাইরাস মোকাবিলায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ৩১ নির্দেশনা

© ইন্দোবাংলা২৪.কম সকল অধিকার সংরক্ষিত ২০২২।
কারিগরি সহায়তায়: অল আইটি