শুক্রবার, ০২ Jun ২০২৩, ০৫:১৬ অপরাহ্ন

সরকারি জরুরি হটলাইন

সরকারি তথ্য ও সেবা-৩৩৩, জরুরি সেবা-৯৯৯, নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধে-১০৯, দুদক-১০৬, দুর্যোগের আগাম বার্তা-১০৯০, শিশুর সহায়তায় ফোন-১০৯৮, ভূমির সেবা পেতে...অভিযোগ জানাতে-১৬১২২, ই-জিপি জরুরি হেল্পলাইন-১৬৫৭৫, নৌপরিবহনের হেল্পলাইন-১৬১১৩। তথ্য সুত্র : পিআইডি

শিরোনাম
পাটের বস্তার সঠিক ব্যবহার নিশ্চিতে কঠোর হবে সরকার -বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী হজযাত্রীদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা সংক্রান্ত দেশবিরোধী ষড়যন্ত্র ও অপপ্রচারের বিরুদ্ধে প্রবাসীদের সোচ্চার হতে হবে -মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী সিদ্ধিরগঞ্জে জমির ছবি তোলায় গণমাধ্যম কর্মীর উপরে হামলা হাতির আক্রমণ হতে মানুষের জানমাল রক্ষায় কাজ করছে সরকার – পরিবেশমন্ত্রী কারো লাঠিয়াল না কি রাজনৈতিক দল হবে তা বিএনপিরই সিদ্ধান্ত – তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী মহান মে দিবসে রাষ্ট্রপতির বাণী এ বছর চাল উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ২ কোটি ২০ লাখ টন – কৃষিমন্ত্রী মহান মে দিবসে প্রধানমন্ত্রীর বাণী ঈদুল ফিতরে রেলযাত্রা স্বস্তিদায়ক হওয়ায় রেলমন্ত্রীর সন্তুষ্টি প্রকাশ

ডে-কেয়ার সেন্টার কর্মজীবী মায়েদের নিশ্চিন্ত কর্মক্ষেত্রের সুযোগ সৃষ্টি করছে -ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা

ছবি: সংগৃহীত

মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা বলেছেন, ডে-কেয়ার সেন্টার কর্মজীবী মায়েদের নিশ্চিন্ত কর্মক্ষেত্রের সুযোগ সৃষ্টি করছে। তিনি বলেন, আজ এখানে অনেক মা উপস্থিত আছেন। এই মায়েদের উপস্থিতিই প্রমাণ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সু্যোগ্য নেতৃত্ব ও কর্মপরিকল্পনায় গত দেড় দশকে এদেশের নারীদের-মায়েদের ব্যাপক অর্থনৈতিক ক্ষমতায়ন ও কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়েছে। আর এসব কর্মজীবী মায়েদের জন্যই জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে ডে-কেয়ার সেন্টার স্থাপন করা হচ্ছে।

মঙ্গলবার (১১ এপ্রিল) ঢাকায় মালিবাগে স্পেশাল ব্রাঞ্চের প্রধান কার্যালয়ের মাল্টিপারপাস হলে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় কর্তৃক ‘২০টি শিশু দিবাযত্ন কেন্দ্র স্থাপন’ শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় ডে-কেয়ার সেন্টার উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশে যৌথ পরিবার প্রথা ক্রমান্বয়ে হ্রাস পাচ্ছে এবং একক পরিবারের সংখ্যা প্রতিনিয়ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। অনেক মা যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও কর্মে যোগ দেয় না। ভাল মানের ডে-কেয়ার সেন্টার হলে তারা চাকুরিতে যোগ দেবে। তিনি বলেন, শিশুর মানসম্মত ও নিরাপদ প্রাতিষ্ঠানিক পরিচর্যার জন্য শিশু দিবাযত্ন কেন্দ্রের প্রয়োজনীয়তা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় এসকল বাস্তবতা বিবেচনা করে কর্মজীবী মায়েদের নিশ্চিন্তে কাজে যাওয়া এবং শিশুদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষা প্রদানের লক্ষ্যে ‘শিশু দিবাযত্ন কেন্দ্র আইন, ২০২১’ প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করছে।

স্পেশাল ব্রাঞ্চ বাংলাদেশ পুলিশের অতিরিক্ত আইজিপি মোঃ মনিরুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ পুলিশের আইজি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন এবং মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ হাসানুজ্জামান কল্লোল।

স্বাগত বক্তব্য দেন স্পেশাল ব্রাঞ্চের ডিআইজি আমেনা বেগম। প্রকল্প পরিচালক শবনম মোস্তারী ডে-কেয়ার সেন্টারটির বিভিন্ন সুবিধা তুলে ধরেন। অভিভাবকদের পক্ষে বক্তৃতা করেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মাহমুদা আমাতুল্লা। এসময় মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ফরিদা পারভীন এবং অতিরিক্ত সচিব রওশন আরা বেগমসহ মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ পুলিশের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

ইন্দোবাংলা/এম. আর

সংবাদ শেয়ার করুন

সতর্ক বার্তা

আমরা নিজস্ব সংবাদ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো। বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বে-আইনি। -ইন্দোবাংলা টীম।

করোনাভাইরাস মোকাবিলায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ৩১ নির্দেশনা

© ইন্দোবাংলা২৪.কম সকল অধিকার সংরক্ষিত ২০২২।
কারিগরি সহায়তায়: অল আইটি