শনিবার, ২৭ Jul ২০২৪, ০২:৪৬ অপরাহ্ন

সরকারি জরুরি হটলাইন

সরকারি তথ্য ও সেবা-৩৩৩, জরুরি সেবা-৯৯৯, নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধে-১০৯, দুদক-১০৬, দুর্যোগের আগাম বার্তা-১০৯০, শিশুর সহায়তায় ফোন-১০৯৮, ভূমির সেবা পেতে...অভিযোগ জানাতে-১৬১২২, ই-জিপি জরুরি হেল্পলাইন-১৬৫৭৫, নৌপরিবহনের হেল্পলাইন-১৬১১৩। তথ্য সুত্র : পিআইডি

শিরোনাম
মানুষ এখন শখ করে পান্তা ভাত খায় : খাদ্যমন্ত্রী ‘স্মার্ট বাংলাদেশের অংশীদার হই, বাল্যবিবাহ, ইভটিজিং ও মাদকমুক্ত রই’ জয়পুরহাটে সমবায়ীদের তোপের মুখে যুগ্মনিবন্ধক ডিএমপি কমিশনার হলেন অতিরিক্ত আইজিপি হাবিবুর রহমান উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য কমিউনিটি স্বাস্থ্যসেবায় বৈশ্বিক সহায়তা চাইলেন প্রধানমন্ত্রী সার্বিক স্বাস্থ্য উন্নয়নে বাংলাদেশ সরকারের প্রচেষ্টার প্রশংসা ‘হু’ প্রধানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মার্কিন কাউন্সিলর ডেরেক শোলের সাক্ষাৎ বিএনপিকে নির্বাচনে আসার আহ্বান কৃষিমন্ত্রীর স্মার্ট বাংলাদেশ কেবল শেখ হাসিনার দ্বারাই সম্ভব : সমাজকল্যাণ প্রতিমন্ত্রী অর্থ আত্নসাৎ, দুই বছর বেতন বাড়বে না সমাজসেবা কর্মকর্তার

ভারত–পাকিস্তান সিরিজ নিয়ে সবই মিছে আশা

দুই দেশের হেভিওয়েটদের দিকে তাকিয়ে ছিলেন সবাই। ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড, পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড, দুই দেশের ক্রিকেটপ্রেমী মানুষ—সবাই। কিন্তু হেভিওয়েটদের বৈঠকের পর জানা গেল ক্রিকেট নিয়ে তাদের মধ্যে নাকি কোনো আলোচনাই হয়নি।
হেভিওয়েট বলতে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুষমা স্বরাজ আর পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সারতাজ আজিজ। ভারতীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রী একটি সম্মেলনে যোগ দিতে ইসলামাবাদ আসাতেই এই সিরিজটি নিয়ে নতুন করে আশার সঞ্চার হয়েছিল। কিন্তু বুধবারের পর কার্যত এই সিরিজের সব সম্ভাবনাই ভেস্তে যাওয়ার পথে।

 

পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করে সুসমা স্বরাজ যে সংক্ষিপ্ত বিবৃতি দিয়েছেন, তাতে ক্রিকেটের প্রসঙ্গই নেই।পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের (পিসিবি) প্রধান শাহরিয়ার খান বুধবার রাতেই জানিয়ে দিয়েছেন, তিনি এই সিরিজের আর কোনো আশা দেখেন না। তিনি বলেছেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাছ থেকে তিনি যা জেনেছেন, তা হল, দুই পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বৈঠকে ক্রিকেট নিয়ে যেহেতু কোনো কথা হয়নি, তাই এই সিরিজ আয়োজন অসম্ভবই।

২০০৮ সালে মুম্বাই হামলার পর থেকে দুই দেশের ক্রিকেট সম্পর্ক কার্যত স্থগিতই হয়ে আছে। ২০১২ সালে ভারতের মাটিতে অবশ্য দুই দেশের মধ্যে একটি সংক্ষিপ্ত ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি সিরিজ অনুষ্ঠিত হয়েছিল। গত বছর দুই দেশের ক্রিকেট বোর্ডের মধ্যে একটি সমঝোতা-স্মারক স্বাক্ষরিত হলে দ্বিপাক্ষিক ক্রিকেট সম্পর্ক পুনঃপ্রতিষ্ঠার একটা সম্ভাবনা দেখা দিয়েছিল। এই সমঝোতা-স্মারকে মোট ছয়টি সিরিজের কথা বলা হয়েছিল। চুক্তি অনুযায়ী প্রথম সিরিজটিই হওয়ার কথা ছিল এ বছরের ডিসেম্বরে, সংযুক্ত আরব আমিরাতের মাটিতে। কিন্তু বছরের শুরু থেকে সীমান্ত সমস্যাসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক ইস্যুতে দুই দেশের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের অবনতি হলে এই সিরিজ নিয়ে দেখা দেয় অনিশ্চয়তা।

অনিশ্চয়তার মধ্যেও সিরিজটি আয়োজনের লক্ষ্যে দুই দেশের ক্রিকেট বোর্ডের মধ্যে আলাপ-আলোচনা হয়েছে। পরস্পরের নির্ধারিত ভেন্যুতে দুটি দেশই খেলতে অস্বীকৃতি জানানোর পর নিরপেক্ষ ভেন্যু শ্রীলঙ্কায় সিরিজটি আয়োজনের পরিকল্পনাও করা হয়েছিল।
পাকিস্তান সরকার অবশ্য শ্রীলঙ্কায় সিরিজটি খেলার ব্যাপারে সবুজ সংকেত দিয়েছিল। কিন্তু ভারতের সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে এ ব্যাপারে সারা না মেলায় ব্যাপারটি নিয়ে আবারও শুরু হয় অনিশ্চয়তা।

সম্প্রতি প্যারিসে একটি সম্মেলনে দুই দেশের প্রধানমন্ত্রীর দেখা-সাক্ষাৎ ও অন্তরঙ্গ আলোচনা নতুন করে এই সিরিজের সম্ভাবনা জোরদার করলেও শেষ অবধি পুরো বিষয়টিই এসে ঠেকেছে ভেস্তে যাওয়ার মুখে।

সিরিজটি না হলে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড ভারতের কাছ থেকে ক্ষতিপূরণ দাবি করতে পারে—এমন ইঙ্গিতও পাকিস্তানি গণমাধ্যম দিয়ে রেখেছে। সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া, দ্য ডন।

সংবাদ শেয়ার করুন

সতর্ক বার্তা

আমরা নিজস্ব সংবাদ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো। বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বে-আইনি। -ইন্দোবাংলা টীম।

করোনাভাইরাস মোকাবিলায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ৩১ নির্দেশনা

© ইন্দোবাংলা২৪.কম সকল অধিকার সংরক্ষিত ২০২৩।
কারিগরি সহায়তায়: অল আইটি