বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২:০৫ অপরাহ্ন

সরকারি জরুরি হটলাইন

সরকারি তথ্য ও সেবা-৩৩৩, জরুরি সেবা-৯৯৯, নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধে-১০৯, দুদক-১০৬, দুর্যোগের আগাম বার্তা-১০৯০, শিশুর সহায়তায় ফোন-১০৯৮, ভূমির সেবা পেতে...অভিযোগ জানাতে-১৬১২২, ই-জিপি জরুরি হেল্পলাইন-১৬৫৭৫, নৌপরিবহনের হেল্পলাইন-১৬১১৩। তথ্য সুত্র : পিআইডি

শিরোনাম
মানুষ এখন শখ করে পান্তা ভাত খায় : খাদ্যমন্ত্রী ‘স্মার্ট বাংলাদেশের অংশীদার হই, বাল্যবিবাহ, ইভটিজিং ও মাদকমুক্ত রই’ জয়পুরহাটে সমবায়ীদের তোপের মুখে যুগ্মনিবন্ধক ডিএমপি কমিশনার হলেন অতিরিক্ত আইজিপি হাবিবুর রহমান উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য কমিউনিটি স্বাস্থ্যসেবায় বৈশ্বিক সহায়তা চাইলেন প্রধানমন্ত্রী সার্বিক স্বাস্থ্য উন্নয়নে বাংলাদেশ সরকারের প্রচেষ্টার প্রশংসা ‘হু’ প্রধানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মার্কিন কাউন্সিলর ডেরেক শোলের সাক্ষাৎ বিএনপিকে নির্বাচনে আসার আহ্বান কৃষিমন্ত্রীর স্মার্ট বাংলাদেশ কেবল শেখ হাসিনার দ্বারাই সম্ভব : সমাজকল্যাণ প্রতিমন্ত্রী অর্থ আত্নসাৎ, দুই বছর বেতন বাড়বে না সমাজসেবা কর্মকর্তার

বগুড়ায় প্রবাসী রাজ্জাক হত্যা ঘটনায় আরো একজন গ্রেফতার

স্টাফ রিপোর্টার : বগুড়ায় আব্দুর রাজ্জাক সরকার (৬৫) নামের আমেরিকা প্রবাসীকে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও এক পলাতক আসামী মুনছুর (২৪)কে গ্রেফতার করেছে ডিবি পুলিশ। গতকাল সোমবার দিবাগত রাত ৩টার দিকে সদর উপজেলার মহিষবাথান সরকারপাড়া এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃত মুনছুর ওই এলাকার মিলন প্রামানিকের ছেলে। হত্যাকাণ্ডে জড়িত নিহত রাজ্জাকের ভাতিজা ওমর খৈয়ম রুপম (৪৫), সীমান্ত (২০), লিমন শেখ (২২) হিফযুল হক জনি (২৬) ও আল আমিন (২২)। এরমধ্যে জনি ও আমিনকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় গ্রেফতার করে পুলিশ।

নিহত আব্দুর রাজ্জাক তার পরিবার নিয়ে আমেরিকায় বসবাস করতেন। তবে বগুড়া শহরে ও গ্রামে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও অনেক জায়গা জমি থাকায় বছরের অর্ধেক সময় বগুড়ায় বসবাস করেন তিনি। একমাস আগে আব্দুর রাজ্জাকের মা মারা যান। ঈদের দিন রাতে বগুড়া শহর থেকে একটি সিএনজিচালিত অটোরিকশা ভাড়া করে মহিষবাথান গ্রামে যান তিনি। সেখানে মায়ের কবর জিয়ারত শেষে মহিষবাথান বন্দরে দোকানে বসে চা পান করছিলেন। এ সময় তার ভাতিজা ওমর খৈয়ম সরকার রোপনের নেতৃত্বে ৮-১০টি মোটর সাইকেলযোগে একদল লোক তাকে ঘিরে ধরেন। এরপর একজন ধারালো অস্ত্র দিয়ে কোপ দেয়। এ সময় আব্দুর রাজ্জাক তার লাইসেন্স করা পিস্তল দিয়ে গুলি ছুঁড়তে ছুঁড়তে পালানোর চেষ্টা করেন। এক সময় ত্রিমোহনীতে রাস্তায় পড়ে যান। সেখানে তাকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে রক্তাত্ত জখম করে ঘটনাস্থলে ফেলে রেখে যান হামলাকারীরা। পরে তাকে উদ্ধার করে শজিমেক হাসপাতালে ভর্তি করা হলে কর্তব্যরত ডাক্তার মৃত ঘোষণা করেন।

হত্যাকান্ডের পর একটি প্রাইভেট কারে চড়ে তারা শহরে আসার সময় দত্তবাড়ী মোড়ে সদর থানা পুলিশের একটি দল গাড়িটির বেপরোয়া গতি দেখে থামিয়ে দেয়। সেখানে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় জনি ও আমিনকে শজিমেক হাসপাতালে নিয়ে যায় পুলিশ। পরে গাড়ি তল্লাশি করে একটি বিদেশি পিস্তলসহ রুপম ও তার সহযোগীদের গ্রেফতার করা হয়। এ ঘটনায় বগুড়া সদর থানায় হত্যা মামলা দায়ের করলে পরে মামলার তদন্ত ভার ডিবিকে দেয়া হয়।

বগুড়া ডিবির ওসি সাইহান ওলিউল্লাহ জানান, প্রবাসী আব্দুর রাজ্জাক হত্যা মামলার পলাতক আসামী মুনছুরকে হাতকাটা রোপনের বসতবাড়ী থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে। গ্রেফতারকৃত আসামীকে সাত দিনের রিমান্ডের আবেদনসহ আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।

সংবাদ শেয়ার করুন

সতর্ক বার্তা

আমরা নিজস্ব সংবাদ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো। বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বে-আইনি। -ইন্দোবাংলা টীম।

করোনাভাইরাস মোকাবিলায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ৩১ নির্দেশনা

© ইন্দোবাংলা২৪.কম সকল অধিকার সংরক্ষিত ২০২৩।
কারিগরি সহায়তায়: অল আইটি