সোমবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৪, ০৮:২৪ অপরাহ্ন

সরকারি জরুরি হটলাইন

সরকারি তথ্য ও সেবা-৩৩৩, জরুরি সেবা-৯৯৯, নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধে-১০৯, দুদক-১০৬, দুর্যোগের আগাম বার্তা-১০৯০, শিশুর সহায়তায় ফোন-১০৯৮, ভূমির সেবা পেতে...অভিযোগ জানাতে-১৬১২২, ই-জিপি জরুরি হেল্পলাইন-১৬৫৭৫, নৌপরিবহনের হেল্পলাইন-১৬১১৩। তথ্য সুত্র : পিআইডি

শিরোনাম
বিদ্যালয়ের তহবিল থেকে ২ কোটি টাকা লুটপাট প্রধান শিক্ষকের মানুষ এখন শখ করে পান্তা ভাত খায় : খাদ্যমন্ত্রী ‘স্মার্ট বাংলাদেশের অংশীদার হই, বাল্যবিবাহ, ইভটিজিং ও মাদকমুক্ত রই’ জয়পুরহাটে সমবায়ীদের তোপের মুখে যুগ্মনিবন্ধক ডিএমপি কমিশনার হলেন অতিরিক্ত আইজিপি হাবিবুর রহমান উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য কমিউনিটি স্বাস্থ্যসেবায় বৈশ্বিক সহায়তা চাইলেন প্রধানমন্ত্রী সার্বিক স্বাস্থ্য উন্নয়নে বাংলাদেশ সরকারের প্রচেষ্টার প্রশংসা ‘হু’ প্রধানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মার্কিন কাউন্সিলর ডেরেক শোলের সাক্ষাৎ বিএনপিকে নির্বাচনে আসার আহ্বান কৃষিমন্ত্রীর স্মার্ট বাংলাদেশ কেবল শেখ হাসিনার দ্বারাই সম্ভব : সমাজকল্যাণ প্রতিমন্ত্রী

ভারতে প্রথমবারের মতো প্রতিদিন করোনা আক্রান্ত ১ লাখ ছাড়িয়েছে

গত বছর ভারতে করোনাভাইরাস মহামারি শুরু হওয়ার পর প্রথমবারের মতো প্রতিদিন সংক্রমণ এক লাখ ছাড়াল। এর ফলে একদিনের সংক্রমণের হারে যুক্তরাষ্ট্রের পরেই এখন স্থান ভারতের। খবর টাইমস অব ইন্ডিয়ার।

রোববার ভারতে ১ লাখ ৩ হাজার ৮৪৪ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। এই আক্রান্তের বড় অংশই শুধু মহারাষ্ট্রেই। প্রদেশটিতে রোববার ৫৭ হাজার ৭৪ জন আক্রান্ত হয়েছে। এর আগে গত বছরের ১৭ সেপ্টেম্বর ভারতে একদিনে সর্বোচ্চ ৯৮ হাজার ৭৯৫ জন করোনায় আক্রান্তের রেকর্ড হয়েছিল। রোববারের সংক্রমণ সেই রেকর্ডকে ভেঙে দিল।

ভারতে করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ে এ বছরের ফেব্রুয়ারি থেকে সংক্রমণ আবার বাড়তে শুরু করে। প্রথম ঢেউয়ের দৈনিক সর্বোচ্চ সংক্রমণ ইতোমধ্যেই ছাড়িয়ে গেছে দ্বিতীয় ঢেউয়ে। রোববার ভারতে সক্রিয় রোগীর সংখ্যাতেও রেকর্ড তৈরি হয়েছে যা একদিনে বেড়েছে ৫০ হাজারের বেশি। বর্তমানে দেশটিতে সক্রিয় করোনা রোগীর সংখ্যা ৭ লাখ ৪২ হাজার ৮৩০ জন।

চলতি সপ্তাহে (২৯ মার্চ থেকে ৪ এপ্রিল) ভারতে নতুন করে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ৫ লাখ ৪৮ হাজার ৬২৫ জন। গত বছরের ২৮ সেপ্টেম্বর থেকে ৪ অক্টোবর পর্যন্ত এক সপ্তাহের সর্বোচ্চ সংক্রমণের পর এটি দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সাপ্তাহিক সংক্রমণের রেকর্ড।

দৈনিক মৃত্যুর সংখ্যাও বাড়তে শুরু করেছে। ২৯ মার্চ থেকে ৪ এপ্রিল পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে ২ হাজার ৯৭৪ জনের। এর আগের সপ্তাহের মৃত্যুর চেয়ে এটি ১ হাজার ৯৯ জন বেশি। তবে গত বছর করোনার প্রথম ঢেউয়ের সময় ভারতে যখন দৈনিক সংক্রমণ এখনকার মতোই ছিল, সেই তুলনায় বর্তমান মৃত্যুহার অনেক কম।

রোববার ভারতে করোনায় আক্রান্ত হয়ে ৪৭৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। গত পাঁচদিন ধরে মৃতের সংখ্যা ৪০০ ছাড়িয়ে যাচ্ছে। এর মধ্যে শনিবার ছিল সবচেয়ে বেশি- ৫১৪ জন।

মহারাষ্ট্রে রোববার আক্রান্তের সংখ্যা ৫০ হাজার ছাড়িয়ে গেছে। শুধু মুম্বাইতেই আক্রান্ত হয়েছেন ১১ হাজার ২০৬ জন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আংশিক লকডাউন ঘোষণা করা হয়েছে মহারাষ্ট্রে। পরবর্তী নির্দেশ জারি না হওয়া পর্যন্ত প্রতি সপ্তাহের শেষে, অর্থাৎ শুক্রবার সন্ধ্যা ৮টা থেকে সোমবার সকাল ৭টা পর্যন্ত লকডাউন কার্যকর থাকবে।

সংবাদ শেয়ার করুন

সতর্ক বার্তা

আমরা নিজস্ব সংবাদ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো। বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বে-আইনি। -ইন্দোবাংলা টীম।

করোনাভাইরাস মোকাবিলায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ৩১ নির্দেশনা

© ইন্দোবাংলা২৪.কম সকল অধিকার সংরক্ষিত ২০২৩।
কারিগরি সহায়তায়: অল আইটি