বৃহস্পতিবার, ১০ অক্টোবর ২০২৪, ০৯:০৮ অপরাহ্ন

সরকারি জরুরি হটলাইন

সরকারি তথ্য ও সেবা-৩৩৩, জরুরি সেবা-৯৯৯, নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধে-১০৯, দুদক-১০৬, দুর্যোগের আগাম বার্তা-১০৯০, শিশুর সহায়তায় ফোন-১০৯৮, ভূমির সেবা পেতে...অভিযোগ জানাতে-১৬১২২, ই-জিপি জরুরি হেল্পলাইন-১৬৫৭৫, নৌপরিবহনের হেল্পলাইন-১৬১১৩। তথ্য সুত্র : পিআইডি

শিরোনাম
বিদ্যালয়ের তহবিল থেকে ২ কোটি টাকা লুটপাট প্রধান শিক্ষকের মানুষ এখন শখ করে পান্তা ভাত খায় : খাদ্যমন্ত্রী ‘স্মার্ট বাংলাদেশের অংশীদার হই, বাল্যবিবাহ, ইভটিজিং ও মাদকমুক্ত রই’ জয়পুরহাটে সমবায়ীদের তোপের মুখে যুগ্মনিবন্ধক ডিএমপি কমিশনার হলেন অতিরিক্ত আইজিপি হাবিবুর রহমান উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য কমিউনিটি স্বাস্থ্যসেবায় বৈশ্বিক সহায়তা চাইলেন প্রধানমন্ত্রী সার্বিক স্বাস্থ্য উন্নয়নে বাংলাদেশ সরকারের প্রচেষ্টার প্রশংসা ‘হু’ প্রধানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মার্কিন কাউন্সিলর ডেরেক শোলের সাক্ষাৎ বিএনপিকে নির্বাচনে আসার আহ্বান কৃষিমন্ত্রীর স্মার্ট বাংলাদেশ কেবল শেখ হাসিনার দ্বারাই সম্ভব : সমাজকল্যাণ প্রতিমন্ত্রী

পাবনার ঈশ্বরদীতে রোজিনা ও রুপালি নামে দুই মাদক ব্যবসায়ীর রমরমা হেরোইন ও গাঁজার ব্যবসা

ফটো ফাইল:
নিজস্ব সংবাদদাতাঃ ঈশ্বরদীর বিভিন্ন স্থানে ও পাড়া মহল্লায় উঠতি বয়সের কিছু অসাধু ছেলে ও মেয়েরা মাদক ব্যবসায়ীদের সঙ্গে জড়িয়ে মাদক ব্যবসা পরিচালনা করে আসছেন, দীর্ঘদিন ধরে দেখার কেউ নেই।

বিভিন্ন স্থান থেকে অনেক মাদক ব্যবসায়ী থানা পুলিশের হাতে গ্রেফতারও হয়েছে তবুও থেমে নেই নুরুজ্জামানের স্ত্রী রোজিনা বেগম ও জাহাঙ্গীরের স্ত্রী রুপালি বেগমের মাদক ব্যবসা।

জানা যায় ঈশ্বরদী রেলওয়ে ডায়াবেটিকস হাসপাতালের পিছনে রোজিনা, ঈশ্বরদী পূর্ব নূরমহল্লা বস্তিপাড়ার জাহাঙ্গীরের স্ত্রী রুপালি বেগম দীর্ঘদিন ধরে গাঁজা ও ইয়াবা ট্যাবলেট বিক্রি করে আসছেন।

এসব চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী ও মাদকসেবীদের প্রকাশ্য অবাধ বিচরণে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে এলাকাবাসী।

আমাদের সংবাদদাতা সংবাদ সংগ্রহ কালে এলাকার সাধারণ মানুষের কাছে এ ব্যাপারে জানতে চাইলে তারা বলেন মানুষ ভয়ে মুখ খুলতে পারছে না কিছু অসাধু রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীদের ভয়ে। তিনি আরও বলেন আমি নিজের থেকে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।

এসব এলাকা মাদকসেবীদের নিরাপদ স্থান হওয়ায় এখানে নির্বিঘ্নে তারা প্রতিদিন সকাল থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত এলাকার বিভিন্ন মোড়ে মোড়ে ফেনসিডিল, ইয়াবা, গাঁজা, বাংলা মদ ও হেরোইনসহ বিভিন্ন ধরনের মাদক সেবন করেন।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে এলাকাবাসী জানায়, ফতেমোহাম্মদপুর ফুটবল মাঠ ভাঙ্গা ব্রিজের নিচে সাগর হোসেন দীর্ঘদিন ধরে গাঁজা, ইয়াবা, ফেনসিডিলের ব্যবসা পরিচালনা করে আসছেন।

এলাকাবাসী আরো জানায়, এলাকার কিছু অসাধু শিক্ষার্থীদের হাতেও ইয়াবা ট্যাবলেট তুলে দিচ্ছে মাদক ব্যবসায়ীরা। এই এলাকায় সরকারি দলের কিছু প্রভাবশালী নেতারা এসব মাদক ব্যবসায়ীদের আশ্রয় দেওয়ায় এলাকার সাধারণ মানুষ তাদের বিরুদ্ধে মুখ খুলতে সাহস পাচ্ছে না বলে জানান।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ভুক্তভোগী সচেতন গ্রামবাসীরা আরও বলেন, এসব মাদক ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে গোপনে বিভিন্ন দপ্তরে বলা হলে মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার হলেও, দুই একমাস পর জামিনে মুক্তি পেয়ে আবারও মাদক ব্যবসার সঙ্গে জড়িয়ে পরেন।

মাদক ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ না করা হলে মাদক ব্যবসা দিন দিন বেড়েই যাবে বলে জানান তিনি।

সংবাদ শেয়ার করুন

সতর্ক বার্তা

আমরা নিজস্ব সংবাদ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো। বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বে-আইনি। -ইন্দোবাংলা টীম।

করোনাভাইরাস মোকাবিলায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ৩১ নির্দেশনা

© ইন্দোবাংলা২৪.কম সকল অধিকার সংরক্ষিত ২০২৩।
কারিগরি সহায়তায়: অল আইটি