বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১০:৪৬ অপরাহ্ন

সরকারি জরুরি হটলাইন

সরকারি তথ্য ও সেবা-৩৩৩, জরুরি সেবা-৯৯৯, নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধে-১০৯, দুদক-১০৬, দুর্যোগের আগাম বার্তা-১০৯০, শিশুর সহায়তায় ফোন-১০৯৮, ভূমির সেবা পেতে...অভিযোগ জানাতে-১৬১২২, ই-জিপি জরুরি হেল্পলাইন-১৬৫৭৫, নৌপরিবহনের হেল্পলাইন-১৬১১৩। তথ্য সুত্র : পিআইডি

শিরোনাম
মানুষ এখন শখ করে পান্তা ভাত খায় : খাদ্যমন্ত্রী ‘স্মার্ট বাংলাদেশের অংশীদার হই, বাল্যবিবাহ, ইভটিজিং ও মাদকমুক্ত রই’ জয়পুরহাটে সমবায়ীদের তোপের মুখে যুগ্মনিবন্ধক ডিএমপি কমিশনার হলেন অতিরিক্ত আইজিপি হাবিবুর রহমান উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য কমিউনিটি স্বাস্থ্যসেবায় বৈশ্বিক সহায়তা চাইলেন প্রধানমন্ত্রী সার্বিক স্বাস্থ্য উন্নয়নে বাংলাদেশ সরকারের প্রচেষ্টার প্রশংসা ‘হু’ প্রধানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মার্কিন কাউন্সিলর ডেরেক শোলের সাক্ষাৎ বিএনপিকে নির্বাচনে আসার আহ্বান কৃষিমন্ত্রীর স্মার্ট বাংলাদেশ কেবল শেখ হাসিনার দ্বারাই সম্ভব : সমাজকল্যাণ প্রতিমন্ত্রী অর্থ আত্নসাৎ, দুই বছর বেতন বাড়বে না সমাজসেবা কর্মকর্তার

খুরুশকুল প্রকল্পের কাজ আগামী বছরের জুনে শেষ হবে: সেনাপ্রধান

যমুনা নিউজ বিডিঃ কক্সবাজারের খুরুশকুল বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে নির্মাণাধীন খুরুশকুল বিশেষ আশ্রয়ণ প্রকল্প পরিদর্শন করেছেন সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল এসএম শফিউদ্দিন আহমেদ। তিনি বাস্তবায়নাধীন জলবায়ু উদ্বাস্তুদের বিশেষায়িত আশ্রয়ণ প্রকল্পের কাজের অগ্রগতি পরিদর্শন করেছেন।

আজ শনিবার (৭ মে) দুপুর ১২টার দিকে তিনি এ প্রকল্প পরিদর্শনে আসেন। এ সময় তিনি সরেজমিনে প্রকল্পটির নির্মাণ কাজের অগ্রগতি পর্যবেক্ষণ এবং প্রয়োজনীয় দিক-নির্দেশনা প্রদান করেন। সেনাপ্রধান বলেন, খুরুশকুল বিশেষ আশ্রয়ণ প্রকল্পটি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর একটি অগ্রাধিকার ভিত্তিক প্রকল্প। জলবায়ু উদ্বাস্তু ও বিমানবন্দর সম্প্রসারণের কারণে ভূমিহীন ৩ হাজার ৮ পরিবারকে এখানে পুনর্বাসন করাই এই প্রকল্পের মূল লক্ষ্য।

তিনি জানান, এ প্রকল্পের আওতায় ধর্মীয় উপাসনালয়, ঘূর্ণিঝড় আশ্রয় কেন্দ্র, খেলার মাঠ এবং পানি সরবরাহের ব্যবস্থাসহ বিবিধ সুবিধাদির ব্যবস্থা করা হচ্ছে। সেনাবাহিনীর ৩৪ ইঞ্জিনিয়ার কনস্ট্রাকশন ব্রিগেড কর্তৃক প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। আগামী বছর জুন এর মধ্যে প্রকল্পের কাজ শেষ হবে বলে জানান সেনাপ্রধান।

এ সময় লেফটেন্যান্ট জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান, লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. সাইফুল আলম, মেজর জেনারেল এফ এম জাহিদ হোসেন , মেজর জেনারেল মো. মোশফেকুর রহমান ও ১০ পদাতিক ডিভিশনের জিওসি মেজর জেনারেল মো. ফকরুল আহসান উপস্থিত ছিলেন।

উল্লেখ্য, বিমানবন্দর সম্প্রসারণের কারণে শহরের সমিতি পাড়া ও কুতুবদিয়া পাড়া এলাকায় আশ্রয় নেওয়া জলবায়ু উদ্বাস্তুদের জন্যে প্রধানমন্ত্রীর অগ্রাধিকার এ প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছে ১৩শ ৩৩ কোটি ৬২ লাখ টাকা। যেখানে স্থায়ী মাথা গোঁজার ঠাঁই পাবে জলবায়ু উদ্বাস্তু  ৩ হাজার ৮শ ৮টি পরিবার। প্রকল্পে থাকবে ১৩৯টি পাঁচতলা ভবন, যার মধ্যে তৈরি হওয়া ২০টি ভবনে ৬০০ পরিবারকে ২০২০ সালে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে একটি করে ফ্ল্যাট।

সংবাদ শেয়ার করুন

সতর্ক বার্তা

আমরা নিজস্ব সংবাদ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো। বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বে-আইনি। -ইন্দোবাংলা টীম।

করোনাভাইরাস মোকাবিলায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ৩১ নির্দেশনা

© ইন্দোবাংলা২৪.কম সকল অধিকার সংরক্ষিত ২০২৩।
কারিগরি সহায়তায়: অল আইটি