শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ১২:৫৬ পূর্বাহ্ন

সরকারি জরুরি হটলাইন

সরকারি তথ্য ও সেবা-৩৩৩, জরুরি সেবা-৯৯৯, নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধে-১০৯, দুদক-১০৬, দুর্যোগের আগাম বার্তা-১০৯০, শিশুর সহায়তায় ফোন-১০৯৮, ভূমির সেবা পেতে...অভিযোগ জানাতে-১৬১২২, ই-জিপি জরুরি হেল্পলাইন-১৬৫৭৫, নৌপরিবহনের হেল্পলাইন-১৬১১৩। তথ্য সুত্র : পিআইডি

শিরোনাম
মানুষ এখন শখ করে পান্তা ভাত খায় : খাদ্যমন্ত্রী ‘স্মার্ট বাংলাদেশের অংশীদার হই, বাল্যবিবাহ, ইভটিজিং ও মাদকমুক্ত রই’ জয়পুরহাটে সমবায়ীদের তোপের মুখে যুগ্মনিবন্ধক ডিএমপি কমিশনার হলেন অতিরিক্ত আইজিপি হাবিবুর রহমান উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য কমিউনিটি স্বাস্থ্যসেবায় বৈশ্বিক সহায়তা চাইলেন প্রধানমন্ত্রী সার্বিক স্বাস্থ্য উন্নয়নে বাংলাদেশ সরকারের প্রচেষ্টার প্রশংসা ‘হু’ প্রধানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মার্কিন কাউন্সিলর ডেরেক শোলের সাক্ষাৎ বিএনপিকে নির্বাচনে আসার আহ্বান কৃষিমন্ত্রীর স্মার্ট বাংলাদেশ কেবল শেখ হাসিনার দ্বারাই সম্ভব : সমাজকল্যাণ প্রতিমন্ত্রী অর্থ আত্নসাৎ, দুই বছর বেতন বাড়বে না সমাজসেবা কর্মকর্তার

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা: সাবেক ছাত্রলীগ নেতা সোহাগ গ্রেফতার

ছবি: খাজা আল-আমীন সোহাগ নামে ফেবু প্রোফাইল থেকে নেওয়া হয়েছে।

সেলিম রেজা: জয়পুরহাটে জেলা আওয়ামী লীগের শীর্ষ স্থানীয় নেতাসহ বিভিন্ন ব্যক্তিদের মান-সম্মান, চরিত্র হনন এবং কুরুচিপূর্ন বক্তব্য বিভ্রান্তমূলক, বানোয়াট ও মিথ্যা কলঙ্ক কাহিনী তৈরী করে সোস্যাল নেটওয়ার্কে ছড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলায় জেলা ছাত্রলীগের সাবেক নেতা খাজা আল আমীন সোহাগকে (৪২) গ্রেফতার করে পুলিশ। শুক্রবার বিকেলে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজুতে পাঠানো হয়েছে।

এর আগে বৃহস্পতিবার দুপুরে জয়পুরহাট চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে পৌর আ’লীগের সভাপতি ও পৌরসভার প্যানেল মেয়র ইকবাল হোসেন সাবু বাদী হয়ে একটি মামলাটি করেন।

গ্রেফতারকৃত খাজা আল আমীন সোহাগ (৪২) জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি অধ্যক্ষ খাজা সামছুল আলমের ছেলে ও জেলা ছাত্রলীগের সাবেক উপ-সমাজসেবক বিষয়ক সম্পাদক বলে জানা গেছে। সে শহরের জানিয়ার বাগান (আনোয়ার ক্লিনিক) এলাকায় বসবাস করেন।

মামলা সূত্রে জানা যায়, চলতি বছরের ১৩ ফেব্রুয়ারি খাজা আল-আমীন সোহাগ তার নিজ ফেসবুক আইডি ও বিভিন্ন নাম থেকে জেলা আ’লীগের সভাপতি ও জেলা পরিষদের প্রশাসক আরিফুর রহমান রকেট, জেলা আ’লীগের শীর্ষ স্থানীয় নেতা জিপি, পিপি সহ বিভিন্ন ব্যক্তিদের মান-সম্মান, চরিত্র হনন এবং কুরুচিপূর্ন বক্তব্য বিভ্রান্তমূলক, বানোয়াট ও মিথ্যা কলঙ্ক কাহিনী তৈরী করে সোস্যাল নেটওয়ার্কে ছড়িয়ে দিয়ে থাকেন। এছাড়াও তিনি জয়পুরহাট পৌর আ’লীগের সম্মেলনে অর্থের বিনিময়ে সভাপতি ও সাধারন সম্পাদকের পদ বিক্রি করা হয়েছে মর্মে গত ১ ফেব্রুয়ারি ফেসবুকে আরেকটি পোস্ট করেন। এভাবে অপপ্রচার ও মানহানীকর ফেসবুকে পোস্ট করায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে একটি মামলা দায়ের করেন।

জয়পুরহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এসএম আলমগীর জাহান জানান, জয়পুরহাট অতিরিক্ত চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্টেট আদালতের বিচারক আব্দুল্লাহ আল মামুন, মামলাটি আমলে নিয়ে তদন্ত করে এজাহার হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করতে জয়পুরহাট থানা পুলিশকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের নিদের্শ করে। তদন্ত সাপেক্ষে সদর থানা ও ডিবি পুলিশের যৌথ অভিযানে শুক্রবার শহরের পুরাতন বাজার এলাকা থেকে আসামী খাজা আল আমীন সোহাগকে গ্রেফতার করা হয়েছে। পরে তাকে ওই স্থান থেকেই আদালতের মাধ্যমে জেল হাজুতে পাঠানো হয়েছে।

ইন্দোবাংলা/আর. কে

সংবাদ শেয়ার করুন

সতর্ক বার্তা

আমরা নিজস্ব সংবাদ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো। বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বে-আইনি। -ইন্দোবাংলা টীম।

করোনাভাইরাস মোকাবিলায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ৩১ নির্দেশনা

© ইন্দোবাংলা২৪.কম সকল অধিকার সংরক্ষিত ২০২৩।
কারিগরি সহায়তায়: অল আইটি