মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৪, ০৩:৫২ অপরাহ্ন

সরকারি জরুরি হটলাইন

সরকারি তথ্য ও সেবা-৩৩৩, জরুরি সেবা-৯৯৯, নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধে-১০৯, দুদক-১০৬, দুর্যোগের আগাম বার্তা-১০৯০, শিশুর সহায়তায় ফোন-১০৯৮, ভূমির সেবা পেতে...অভিযোগ জানাতে-১৬১২২, ই-জিপি জরুরি হেল্পলাইন-১৬৫৭৫, নৌপরিবহনের হেল্পলাইন-১৬১১৩। তথ্য সুত্র : পিআইডি

শিরোনাম
মানুষ এখন শখ করে পান্তা ভাত খায় : খাদ্যমন্ত্রী ‘স্মার্ট বাংলাদেশের অংশীদার হই, বাল্যবিবাহ, ইভটিজিং ও মাদকমুক্ত রই’ জয়পুরহাটে সমবায়ীদের তোপের মুখে যুগ্মনিবন্ধক ডিএমপি কমিশনার হলেন অতিরিক্ত আইজিপি হাবিবুর রহমান উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য কমিউনিটি স্বাস্থ্যসেবায় বৈশ্বিক সহায়তা চাইলেন প্রধানমন্ত্রী সার্বিক স্বাস্থ্য উন্নয়নে বাংলাদেশ সরকারের প্রচেষ্টার প্রশংসা ‘হু’ প্রধানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মার্কিন কাউন্সিলর ডেরেক শোলের সাক্ষাৎ বিএনপিকে নির্বাচনে আসার আহ্বান কৃষিমন্ত্রীর স্মার্ট বাংলাদেশ কেবল শেখ হাসিনার দ্বারাই সম্ভব : সমাজকল্যাণ প্রতিমন্ত্রী অর্থ আত্নসাৎ, দুই বছর বেতন বাড়বে না সমাজসেবা কর্মকর্তার

রেশনের চিনি কালোবাজারে বিক্রির অভিযোগ

জয়পুরহাট সুগার মিলে উৎপাদিত শ্রমিকদের রেশনের নামে বরাদ্দের চিনি কারসাজি করে বাজারে বিক্রির অভিযোগ উঠেছে। এ নিয়ে শ্রমিক কর্মচারীদের মধ্যে কানাঘুষা চলছে। রেশনের বরাদ্দকৃত চিনি পাচ্ছে না শ্রমিক কর্মচারীরা। অভিযোগ উঠেছে মিলের মহা-ব্যবস্থাপক (প্রশাসন) নাসির উদ্দিন ও রেশন করনিক আবদুর রহমানের যোগসাজসে তা চলে যাচ্ছে কালোবাজারে। সেখানে চরা মূল্য বিক্রি করে লাভবান হচ্ছে চিনিকলের একটি অসাধু চক্র ফলে বঞ্চিত হচ্ছে শ্রমিক কর্মচারীরা। যদিও বিষয়টি অস্বীকার করেছে ওই দুই কর্মকর্তা। তারা বলেছেন ওইটি ছিল চাষীদের চিনি।

জানা যায়, জয়পুরহাট চিনি কলের শ্রমিক কর্মচারীরা প্রতি মাসে রেশনের মাধ্যমে চিনি কেনার সুযোগ পায়। আর্থিক সংকটসহ নানা কারণে সে সুযোগ নিতে পারে না অনেকে তা সত্ত্বেও প্রতি মাসে রেশনের হিসাব থেকে চিনি যায়। যার ধারাবাহিকতায় গত ৪ এপ্রিল উত্তোলন করা হয় ২ টন চিনি। তবে তার কিছুই পায়নি শ্রমিক কর্মচারীরা। তাদের অভিযোগ স্থানীয় ব্যবসায়ীর কাছে চড়া মূল্যে তাদের রেশনের চিনি বিক্রি করা হচ্ছে।

সুগার মিলের শ্রমিক আজমল হোসেন টুকু বলেন, নিয়মিত ও মৌসুমি শ্রমিককর্মচারীদের নামে চিনি বিক্রি দেখানো হলেও সেই চিনি চলে যাচ্ছে ব্যবসায়ীর গোডাউনে। যে সময় চিনির মূল্য কম ছিল, তখন বেতনের টাকার পরিবর্তে চিনি নিতে বাধ্য করা হতো চিনি। আর এখন চিনির মুলো বুদ্ধি হওয়ার সাথে সাথে তাদের রেশনের নামে বরাদ্দের চিনি নিয়ে শুরু হয়েছে কারসাজি। তবে সুগার মিল কর্তৃপক্ষের দাবি নিয়ম মেনেই চিনি দেয়া হচ্ছে।

জয়পুরহাটের ব্যবসায়ী সিতারাম সাহা বলেন, সুগার মিলের লোকের কাছ থেকেই তিনি নিয়মিত চিনি কিনেন, তবে কাদের নামে বরাদ্দের চিনি কিনছেন সে বিষয়ে তিনি কিছুই জানেন না।

রংপুর শ্যামপুরের ব্যবসায়ী ইব্রাহীম হোসেন বলেন, বিভিন্ন চিলি কলের কৃষকদের কাছে চিনির কুপন কেজিতে পাঁচ সাত টাকা দরে কিনে তা জড়ো করে মিলে জমা দিয়ে চিনি উত্তোলন করে আমরা বিক্রি করি।

চিনি বিক্রির কারসাজির বিষয়ে জানতে চাইলে রেশন বিভাগের করনিক আব্দুর রহমান অনিয়মের কথা অস্বীকার করে বলেন, নিয়ম মেনেই চিনি। দেয়া হয়েছে। এখানে কোনো অনিয়ম বা কারসাজি করে রেশনের চিনি দেয়া হয়নি।

জয়পুরহাট সুগার মিলস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আখলাছুর রহমান বলেন, ছোট খাটো কিছু অনিয়ম হতেই পারে। তবে বড় কোন কারসাজির ঘটনা ঘটেনি। নিয়ম মেনেই রেশনের চিনি দেয়া হচ্ছে।

ইন্দোবাংলা/এম. আর

সংবাদ শেয়ার করুন

সতর্ক বার্তা

আমরা নিজস্ব সংবাদ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো। বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বে-আইনি। -ইন্দোবাংলা টীম।

করোনাভাইরাস মোকাবিলায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ৩১ নির্দেশনা

© ইন্দোবাংলা২৪.কম সকল অধিকার সংরক্ষিত ২০২৩।
কারিগরি সহায়তায়: অল আইটি