শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ০৪:৫৩ অপরাহ্ন

সরকারি জরুরি হটলাইন

সরকারি তথ্য ও সেবা-৩৩৩, জরুরি সেবা-৯৯৯, নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধে-১০৯, দুদক-১০৬, দুর্যোগের আগাম বার্তা-১০৯০, শিশুর সহায়তায় ফোন-১০৯৮, ভূমির সেবা পেতে...অভিযোগ জানাতে-১৬১২২, ই-জিপি জরুরি হেল্পলাইন-১৬৫৭৫, নৌপরিবহনের হেল্পলাইন-১৬১১৩। তথ্য সুত্র : পিআইডি

শিরোনাম
মানুষ এখন শখ করে পান্তা ভাত খায় : খাদ্যমন্ত্রী ‘স্মার্ট বাংলাদেশের অংশীদার হই, বাল্যবিবাহ, ইভটিজিং ও মাদকমুক্ত রই’ জয়পুরহাটে সমবায়ীদের তোপের মুখে যুগ্মনিবন্ধক ডিএমপি কমিশনার হলেন অতিরিক্ত আইজিপি হাবিবুর রহমান উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য কমিউনিটি স্বাস্থ্যসেবায় বৈশ্বিক সহায়তা চাইলেন প্রধানমন্ত্রী সার্বিক স্বাস্থ্য উন্নয়নে বাংলাদেশ সরকারের প্রচেষ্টার প্রশংসা ‘হু’ প্রধানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মার্কিন কাউন্সিলর ডেরেক শোলের সাক্ষাৎ বিএনপিকে নির্বাচনে আসার আহ্বান কৃষিমন্ত্রীর স্মার্ট বাংলাদেশ কেবল শেখ হাসিনার দ্বারাই সম্ভব : সমাজকল্যাণ প্রতিমন্ত্রী অর্থ আত্নসাৎ, দুই বছর বেতন বাড়বে না সমাজসেবা কর্মকর্তার

জাতীয় রপ্তানি ট্রফি প্রদান উপলক্ষ্যে রাষ্ট্রপতির বাণী

ছবিঃ সংগৃহীত

রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ আগামীকাল ১৬ এপ্রিল ‘জাতীয় রপ্তানি ট্রফি’ প্রদান উপলক্ষ্যে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :

“২০১৯-২০ অর্থ বছরে জাতীয় রপ্তানিতে বিশেষ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ কৃতি রপ্তানিকারকদের ‘জাতীয় রপ্তানি ট্রফি’ প্রদান বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বাড়াতে একটি ইতিবাচক পদক্ষেপ। এ উদ্যোগ রপ্তানি বাণিজ্য সম্প্রসারণে রপ্তানিকারকদের উৎসাহিত করবে বলে আমি মনে করি। আমি ‘জাতীয় রপ্তানি ট্রফি’ বিজয়ী সকল রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান ও ব্যবসায়ীবৃন্দকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাচ্ছি।

দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখতে রপ্তানি বাণিজ্য প্রসারের কোনো বিকল্প নেই। বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে রপ্তানি খাতের অবদান ক্রমাগত বৃদ্ধি পাচ্ছে। বাংলাদেশ ইতোমধ্যে স্বল্পোন্নত দেশ হতে উন্নয়নশীল দেশের কাতারে উন্নীত হওয়ার স্বীকৃতি পেয়েছে। এর ফলে স্বল্পোন্নত দেশ থাকাকালিন প্রাপ্ত অনেক অগ্রাধিকারমূলক বাজার সুবিধা ভবিষ্যতে আর থাকবেনা। তাই এখন থেকেই আমাদের রপ্তানি সক্ষমতা বৃদ্ধি ও রপ্তানি বাজার সম্প্রসারণে জোরালো পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। রপ্তানি ট্রফি প্রদানের মত প্রণোদনামূলক কার্যক্রম রপ্তানিকারকের সক্ষমতা ও উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধিতে সহায়ক ভূমিকা রাখবে বলে আমি মনে করি।

কোভিড মহামারি ও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ফলে সৃষ্ট বৈশ্বিক অর্থনৈতিক সংকট ও নানা প্রতিকূলতার মধ্যেও দেশের রপ্তানি বাণিজ্য লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী প্রবৃদ্ধি অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে। রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে সরকার নানামুখী পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। রপ্তানি প্রবৃদ্ধি ধরে রাখতে সরকারি উদ্যোগের পাশাপাশি বেসরকারি খাতে রপ্তানিকারকদের নিরলস পরিশ্রম আর আন্তরিক প্রচেষ্টা একান্ত প্রয়োজন। একই সাথে রপ্তানিমুখী শিল্পকারখানার কর্ম পরিবেশের উন্নয়ন, শ্রমিক-মালিক সম্পর্ক উন্নয়ন ও পরিবেশবান্ধব উৎপাদন ব্যবস্থা নিশ্চিত করাও অত্যন্ত জরুরি। সকলের সম্মিলত প্রচেষ্টায় বাংলাদেশের রপ্তানি বাণিজ্য কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য অর্জনে এগিয়ে যাক – এ প্রত্যাশা রইল।

আমি জাতীয় রপ্তানি ট্রফি ২০১৯-২০২০ প্রদান অনুষ্ঠানের সাফল্য কামনা করছি।

জয় বাংলা।
খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”

ইন্দোবাংলা/এম. আর

সংবাদ শেয়ার করুন

সতর্ক বার্তা

আমরা নিজস্ব সংবাদ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো। বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বে-আইনি। -ইন্দোবাংলা টীম।

করোনাভাইরাস মোকাবিলায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ৩১ নির্দেশনা

© ইন্দোবাংলা২৪.কম সকল অধিকার সংরক্ষিত ২০২৩।
কারিগরি সহায়তায়: অল আইটি