সোমবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৪:০১ অপরাহ্ন

সরকারি জরুরি হটলাইন

সরকারি তথ্য ও সেবা-৩৩৩, জরুরি সেবা-৯৯৯, নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধে-১০৯, দুদক-১০৬, দুর্যোগের আগাম বার্তা-১০৯০, শিশুর সহায়তায় ফোন-১০৯৮, ভূমির সেবা পেতে...অভিযোগ জানাতে-১৬১২২, ই-জিপি জরুরি হেল্পলাইন-১৬৫৭৫, নৌপরিবহনের হেল্পলাইন-১৬১১৩। তথ্য সুত্র : পিআইডি

শিরোনাম
জয়পুরহাট-১ আসনে প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দিলেন ইউপি চেয়ারম্যান হাসানুজ্জামান মিঠু জয়পুরহাটে সমবায়ীদের তোপের মুখে যুগ্মনিবন্ধক ডিএমপি কমিশনার হলেন অতিরিক্ত আইজিপি হাবিবুর রহমান উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য কমিউনিটি স্বাস্থ্যসেবায় বৈশ্বিক সহায়তা চাইলেন প্রধানমন্ত্রী সার্বিক স্বাস্থ্য উন্নয়নে বাংলাদেশ সরকারের প্রচেষ্টার প্রশংসা ‘হু’ প্রধানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মার্কিন কাউন্সিলর ডেরেক শোলের সাক্ষাৎ বিএনপিকে নির্বাচনে আসার আহ্বান কৃষিমন্ত্রীর স্মার্ট বাংলাদেশ কেবল শেখ হাসিনার দ্বারাই সম্ভব : সমাজকল্যাণ প্রতিমন্ত্রী অর্থ আত্নসাৎ, দুই বছর বেতন বাড়বে না সমাজসেবা কর্মকর্তার ১০ নম্বর জার্সিতে ফুটবল খেললেন ডিসি, করলেন গোল

আমাদের সবচেয়ে বড় সম্পদ দেশের জনগণ

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, “আমাদের সবচেয়ে বড় সম্পদ দেশের জনগণ। সরকারের উন্নয়ন কার্যক্রমে জনগণকে আরো সম্পৃক্ত করতে হবে। তাদের দাবি-সমস্যার কথা শুনতে হবে। ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত-সমৃদ্ধ স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে স্থানীয় সরকারকে স্মার্ট ও সেবামুখী করতে হবে। সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় জাতির পিতার স্বপ্নের ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্ত ও উন্নত- সমৃদ্ধ সোনার বাংলাদেশ বিনির্মাণ করতে আমরা সক্ষম হব”।

১৪ সেপ্টেম্বর (বৃহস্পতিবার) ‘জাতীয় স্থানীয় সরকার দিবস’উপলক্ষ্যে দেওয়া এক বাণীতে প্রধানমন্ত্রী এসব বলেন।

তিনি বলেন, এ বছর প্রথমবারের মতো ‘জাতীয় স্থানীয় সরকার দিবস’ উদযাপিত হচ্ছে জেনে আমি অত্যন্ত আনন্দিত। এই শুভক্ষণে আমি স্থানীয় সরকার বিভাগ ও স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানসমূহের সকল সদস্য এবং এদেশের জনগণকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাই। এ দিবসের মাধ্যমে মাটি ও মানুষের আরো কাছাকাছি যাওয়া এবং জনগণকে সেবা প্রদানের নতুন দ্বার উন্মোচিত হবে বলে আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি।

দিবসটির প্রতিপাদ্য ‘সেবা ও উন্নতির দক্ষ রূপকার, উন্নয়নে-উদ্ভাবনে স্থানীয় সরকার’ অত্যন্ত সময়োপযোগী হয়েছে বলে মনে করেন প্রধানমন্ত্রী।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের উন্নয়ন দর্শনের মাধ্যমে এদেশে স্থানীয় সরকারের মূল ভিত্তিভূমি রচিত হয়, যা তিনি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের ৫৯ ও ৬০ অনুচ্ছেদে এবং প্রথম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনায় সুস্পষ্ট করেন। প্রথম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনার একটি অন্যতম পরিকল্পনা ছিল- ‘নতুন স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানগুলো রাস্তা, ড্রেন ও সেচ ব্যবস্থার অবকাঠামো তৈরি ও রক্ষণাবেক্ষণ, জনস্বাস্থ্য, স্যানিটেশন শিক্ষা এবং সমাজকল্যাণ পরিষেবা সরবরাহ করার জন্য দায়বদ্ধ থাকবে।’ সে পরিক্রমায় সারাদেশে সকল স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠান বহুমাত্রিক সুবিপুল কার্যক্রমে কর্মতৎপর ও নিবেদিত।

জাতির পিতার পদাঙ্ক অনুসরণ করে আওয়ামী লীগ সরকার বিগত সাড়ে ১৪ বছরে পল্লী খাতে ৭৫ হাজার ৮২৫ কি.মি. সড়ক উন্নয়ন এবং ৪ লাখ ৩৫ হাজার ৩০৭ মিটার নতুন ব্রিজ/ কালভার্ট নির্মাণ/ পুনর্নির্মাণ করেছে। আমরা১ লাখ ২১ হাজার ৬২৩ কি.মি. পাকা সড়ক ও ১ লাখ ৫৮ হাজার ৫৭৯ মিটার ব্রিজ/ কালভার্ট রক্ষণাবেক্ষণপুনর্বাসন করেছি।১ হাজার ৭৬৭টি ইউনিয়ন পরিষদ কমপ্লেক্স ভবন নির্মাণ, ৪০৬টি উপজেলা পরিষদ কমপ্লেক্স ভবন নির্মাণ/ সম্প্রসারণ করেছি। তাছাড়া ২ হাজার ৮৭৪টি গ্রোথ সেন্টার ও হাট-বাজার উন্নয়ন, ১ হাজার ৪৯১টি সাইক্লোন শেল্টার নির্মাণ/ পুনর্নির্মাণ এবং বিভিন্ন সড়কে ৬ হাজার ৯৯১ কি.মি. বৃক্ষরোপণ করেছি। পাশাপাশি, নাগরিক জীবন মান উন্নয়নে ১১ হাজার ২৬৮ কি.মি. সড়ক ও ফুটপাত, ৪ হাজার ৬২৫ কি.মি. ড্রেন, ১৭ হাজার ৯৭২ মিটার ব্রিজ ও কালভার্ট, ৪৭টি বাস ও ট্রাক টার্মিনাল, ৫৭ হাজার ২২৪টি ল্যাট্রিন ও কমিউনিটি ল্যাট্রিন, ৫৫টি কমিউনিটি সেন্টার, ৫টি বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ইউনিট এবং ২৬৯টি ডাস্টবিন নির্মাণ করেছি। এছাড়া ক্ষুদ্রাকার পানি সম্পদখাতে ১ হাজার ৮৯৫.৮৬ কি.মি. বাঁধ পুনর্নির্মাণ/ উন্নয়ন, ১ হাজার ৮৭৪টি পানি সম্পদ অবকাঠামো/ রেগুলেটর নির্মাণ, ৭ হাজার ২০৫ কি.মি. খাল খনন/ পুনঃখনন এবং ২০টি রাবার ড্যাম নির্মাণ করা হয়েছে।

ইন্দোবাংলা/সিকে

সংবাদ শেয়ার করুন

সতর্ক বার্তা

আমরা নিজস্ব সংবাদ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো। বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বে-আইনি। -ইন্দোবাংলা টীম।

করোনাভাইরাস মোকাবিলায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ৩১ নির্দেশনা

© ইন্দোবাংলা২৪.কম সকল অধিকার সংরক্ষিত ২০২৩।
কারিগরি সহায়তায়: অল আইটি