শনিবার, ২৫ মার্চ ২০২৩, ০৩:৪৬ পূর্বাহ্ন

সরকারি জরুরি হটলাইন

সরকারি তথ্য ও সেবা-৩৩৩, জরুরি সেবা-৯৯৯, নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধে-১০৯, দুদক-১০৬, দুর্যোগের আগাম বার্তা-১০৯০, শিশুর সহায়তায় ফোন-১০৯৮, ভূমির সেবা পেতে...অভিযোগ জানাতে-১৬১২২, ই-জিপি জরুরি হেল্পলাইন-১৬৫৭৫, নৌপরিবহনের হেল্পলাইন-১৬১১৩। তথ্য সুত্র : পিআইডি

শিরোনাম
দাম বাড়িয়ে তামাকের ব্যবহার কমাতে হবে -ধর্ম প্রতিমন্ত্রী ইউরোপীয় তৈরি পোশাক আমদানিকারকদের প্রথম পছন্দ বাংলাদেশ- পরিবেশমন্ত্রী ২০২৫ সালে বাংলাদেশ বিশ্বে টেনিসের অন্যতম জায়গায় অবস্থান করবে- নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী ২৯ মার্চ থেকে ৩ দিনব্যাপী জাতীয় ভূমি সম্মেলন -ভূমিমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুর নাম কেউ কখনো মুছে ফেলতে পারবে না- পানি সম্পদ উপমন্ত্রী ড. আবদুল মালেক নতুন প্রধান তথ্য কমিশনার বাংলাদেশ ও ভারতের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক আরো গভীর হয়েছে- মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী বিশ্ব পানি দিবসে প্রধানমন্ত্রীর বাণী বিশ্ব পানি দিবসে রাষ্ট্রপতির বাণী আগামীকাল জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সভা

রাজনৈতিক দলে ৩৩% নারীর ক্ষমতায়ন আবারও সুনিশ্চিত করার দাবি

নিউজ ডেস্কঃ রাজনৈতিক দলের কমিটিতে নারীর ৩৩ শতাংশ প্রতিনিধিত্বের বিধান পরিবর্তনের ইঙ্গিতে তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ। বুধবার সন্ধ্যায় (৩ মে) বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের সভাপতি ডা. ফওজিয়া মোসলেম এবং সাধারণ সম্পাদক মালেকা বানু স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এ প্রতিবাদ জানানো হয়। বিবৃতিতে তারা বলেন, আমরা সংবাদমাধ্যমে জানতে পারলাম যে, নারীর রাজনৈতিক ক্ষমতায়নে সরকারের গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপের অন্যতম পদক্ষেপ ‘২০২০ সালের মধ্যে সব রাজনৈতিক দলের কমিটিতে ৩৩% নারী থাকতে হবে’ বিধান রেখে ২০০৯ সালে নির্বাচন কমিশন থেকে যে জনপ্রতিনিধিত্ব অধ্যাদেশ জারি করা হয়েছিল, ২০২০ সালে এসে নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে তা পরিবর্তন করার ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে।

বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ এর তীব্র প্রতিবাদ জানায়। আমরা মনে করি এই পরিবর্তনের চিন্তা-ভাবনা নারীর ক্ষমতায়নের ক্ষেত্রে একটি পশ্চাৎমুখী পদক্ষেপ। আমরা জানি রাজনৈতিক দলের বিভিন্ন স্তরের কমিটিতে অন্তর্ভুক্ত হলে নারীরা দলীয় সিদ্ধান্তগ্রহণ প্রক্রিয়ায় অংশ নেয়ার সুযোগ পান।

প্রসঙ্গত, নারীর রাজনৈতিক ক্ষমতায়ন ত্বরান্বিত করার লক্ষ্যে রাজনৈতিক দলের সর্বস্তরে ২০২০ সালের মধ্যে এক-তৃতীয়াংশ নারীর প্রতিনিধিত্ব বাধ্যতামূলক করার বিধান ২০০৯ সালে সংশোধিত গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ, ১৯৭২-এ যুক্ত করা হয়, যাতে রাজনীতিতে নারীর দৃশ্যমান অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা যায়। এই অধ্যাদেশের ফলে তৃণমূলের নারীদের রাজনৈতিক সিদ্ধান্তগ্রহণ প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণের সুযোগ তৈরি হয়েছিল, যা বাংলাদেশের নারী আন্দোলনের দীর্ঘদিনের দাবি ছিল। এ ৩৩ শতাংশ নারী নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে  রাজনৈতিক ভাবে নারীর ক্ষমতায়ন কে আরও সুদৃঢ় করেছে।

সংবাদ শেয়ার করুন

সতর্ক বার্তা

আমরা নিজস্ব সংবাদ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো। বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বে-আইনি। -ইন্দোবাংলা টীম।

করোনাভাইরাস মোকাবিলায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ৩১ নির্দেশনা

© ইন্দোবাংলা২৪.কম সকল অধিকার সংরক্ষিত ২০২২।
কারিগরি সহায়তায়: অল আইটি