বুধবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০২:২৪ পূর্বাহ্ন

সরকারি জরুরি হটলাইন

সরকারি তথ্য ও সেবা-৩৩৩, জরুরি সেবা-৯৯৯, নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধে-১০৯, দুদক-১০৬, দুর্যোগের আগাম বার্তা-১০৯০, শিশুর সহায়তায় ফোন-১০৯৮, ভূমির সেবা পেতে...অভিযোগ জানাতে-১৬১২২, ই-জিপি জরুরি হেল্পলাইন-১৬৫৭৫, নৌপরিবহনের হেল্পলাইন-১৬১১৩। তথ্য সুত্র : পিআইডি

শিরোনাম
জয়পুরহাট-১ আসনে প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দিলেন ইউপি চেয়ারম্যান হাসানুজ্জামান মিঠু জয়পুরহাটে সমবায়ীদের তোপের মুখে যুগ্মনিবন্ধক ডিএমপি কমিশনার হলেন অতিরিক্ত আইজিপি হাবিবুর রহমান উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য কমিউনিটি স্বাস্থ্যসেবায় বৈশ্বিক সহায়তা চাইলেন প্রধানমন্ত্রী সার্বিক স্বাস্থ্য উন্নয়নে বাংলাদেশ সরকারের প্রচেষ্টার প্রশংসা ‘হু’ প্রধানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মার্কিন কাউন্সিলর ডেরেক শোলের সাক্ষাৎ বিএনপিকে নির্বাচনে আসার আহ্বান কৃষিমন্ত্রীর স্মার্ট বাংলাদেশ কেবল শেখ হাসিনার দ্বারাই সম্ভব : সমাজকল্যাণ প্রতিমন্ত্রী অর্থ আত্নসাৎ, দুই বছর বেতন বাড়বে না সমাজসেবা কর্মকর্তার ১০ নম্বর জার্সিতে ফুটবল খেললেন ডিসি, করলেন গোল

শাজাহানপুরে দেড়শ’ বছরের ঐতিহ্য টেংগামাগুর বুড়িমাতা মেলা অনুষ্ঠিত

সাইদুজ্জামান তারা শাজাহানপুর (বগুড়া) প্রতিনিধি : বগুড়ার শাজাহানপুরে দেড়শ’ বছরের ঐতিহ্যবাহী টেংগামাগুর শীতলা বুড়িমাতা পুজা ও মেলা জমজমাট ভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ উপলক্ষ্যে মঙ্গলবার সকাল ৬টা থেকে শুরু হয় বুড়িমাতা’র পুজা। অপরদিকে সোমবার বিকেল থেকেই টেংগামাগুর শীতলা বুড়িমাতা মন্দির চত্বর ও তার আশপাশে বসেছে গ্রামীণ মেলা। প্রায় দেড়শ’ বছর যাবত প্রতি বৈশাখ মাসের শেষ মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে বুড়িমাতা’র পুজা ও মেলা। সকাল থেকেই শাজাহানপুর উপজেলার গোহাইল, খন্ডক্ষেত্র, টেংগামাগুর, দাড়িগাছা, হরিণগাড়ী মানিকদিপা, বীরগ্রাম, খরনা নাথ পাড়া, কর্মকার পাড়া ছাড়াও পাশ্ববর্তী শেরপুর, কাহালু ও নন্দীগ্রাম উপজেলার কয়েক হাজার হিন্দু সম্প্রদায়ের ভক্তবৃন্দ টেংগামাগুর শীতলা বুড়িমাতা মন্দিরে পুজা করতে ভিড় জমায়। তাদের বিশ্বাস বুড়িমাতার পুজো করলে এবং মানসা করে কিছু দিলে বিপদ-আপদ ও রোগ-বালাই থেকে মুক্ত হওয়া যায়। সমাগত ভক্তবৃন্দ বুড়িমাতা’র বেদীতে প্রণাম জানায়, মানসা হিসেবে দিয়ে থাকেন পাঠা, কবুতর, দুধ, কলা, সন্দেশ ইত্যাদি। এছাড়া পুজো’র পুরোহিতদেরও দিয়ে থাকেন দক্ষিণা। সকাল ৬টা থেকে একটানা বিকাল ৫টা পর্যন্ত চলে পুজো। বিকাল ৫টায় পাঠাবলীর মধ্য দিয়ে শেষ হয় পুজোর কার্যক্রম। অপরদিকে বুড়িমাতার পুজোকে ঘিরে টেংগামাগুর ও আশপাশের এলাকায় জমে ওঠে উৎসবের আমেজ। নাইওরিতে ভরে ওঠে আশপাশের প্রতিটি বাড়ি। মেলার মাছ-মাংস, মন্ডা-মিঠাই, দই, সুমিষ্ট লিচু, রসালো তরমুজ, বাঙ্গী ইত্যাদি দিয়ে চলে নাইওরি আপ্যায়ন। এছাড়া হরেক রকমের খেলনা ও নাগর দোলায় আনন্দে মেতে ওঠে কোমলমতি শিশুরা। এই মেলা থেকে পরিবারের নিত্য প্রয়োজনীয় কাঠের আসবাবপত্র, লোহার সামগ্রি, বাঁশ-বেতের জিনিসপত্র কেনার সুযোগ পান স্থানীয়রা।

সংবাদ শেয়ার করুন

সতর্ক বার্তা

আমরা নিজস্ব সংবাদ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো। বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বে-আইনি। -ইন্দোবাংলা টীম।

করোনাভাইরাস মোকাবিলায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ৩১ নির্দেশনা

© ইন্দোবাংলা২৪.কম সকল অধিকার সংরক্ষিত ২০২৩।
কারিগরি সহায়তায়: অল আইটি