বৃহস্পতিবার, ১০ অক্টোবর ২০২৪, ০৭:৪৬ অপরাহ্ন

সরকারি জরুরি হটলাইন

সরকারি তথ্য ও সেবা-৩৩৩, জরুরি সেবা-৯৯৯, নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধে-১০৯, দুদক-১০৬, দুর্যোগের আগাম বার্তা-১০৯০, শিশুর সহায়তায় ফোন-১০৯৮, ভূমির সেবা পেতে...অভিযোগ জানাতে-১৬১২২, ই-জিপি জরুরি হেল্পলাইন-১৬৫৭৫, নৌপরিবহনের হেল্পলাইন-১৬১১৩। তথ্য সুত্র : পিআইডি

শিরোনাম
বিদ্যালয়ের তহবিল থেকে ২ কোটি টাকা লুটপাট প্রধান শিক্ষকের মানুষ এখন শখ করে পান্তা ভাত খায় : খাদ্যমন্ত্রী ‘স্মার্ট বাংলাদেশের অংশীদার হই, বাল্যবিবাহ, ইভটিজিং ও মাদকমুক্ত রই’ জয়পুরহাটে সমবায়ীদের তোপের মুখে যুগ্মনিবন্ধক ডিএমপি কমিশনার হলেন অতিরিক্ত আইজিপি হাবিবুর রহমান উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য কমিউনিটি স্বাস্থ্যসেবায় বৈশ্বিক সহায়তা চাইলেন প্রধানমন্ত্রী সার্বিক স্বাস্থ্য উন্নয়নে বাংলাদেশ সরকারের প্রচেষ্টার প্রশংসা ‘হু’ প্রধানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মার্কিন কাউন্সিলর ডেরেক শোলের সাক্ষাৎ বিএনপিকে নির্বাচনে আসার আহ্বান কৃষিমন্ত্রীর স্মার্ট বাংলাদেশ কেবল শেখ হাসিনার দ্বারাই সম্ভব : সমাজকল্যাণ প্রতিমন্ত্রী

শাজাহানপুরে মাদক সেবনকালে সঙ্গীর হাতেই খুন হয় শফিকুল

শাজাহানপুর (বগুড়া) প্রতিনিধি : বগুড়ার শাজাহানপুরে মাদক সেবনকালে কথা কাটাকাটির জেরে সঙ্গীর হাতেই খুন হয় নাপিত শফিকুল ইসলাম (৩৮)। লাশ উদ্ধারের ২৪ ঘন্টার মধ্যেই হত্যার রহস্য উম্মোচন করেছে পুলিশ। হত্যার সাথে জড়িত ২০ বছরের যুবক মাদকাসক্ত মাসুদ রানা (২০) বৃহষ্পতিবার ১৬৪ ধারায় আদালতে স্বীকারোক্তি মুলক জবাববন্দি দিয়েছে। হত্যাকান্ডের ঘটনায় নিহতের স্ত্রী নাসিমা বেগম বাদী হয়ে শাজাহানপুর থানায় মামলা দায়ের করেছে।

জেলা পুলিশের মিডিয়া উইং সুত্রে জানা গেছে, শাকপালা গোয়ালগাড়ী গ্রামের মৃত বাচ্চু সরকারের পুত্র শফিকুল ইসলাম গত ৯ জুন সোমবার বিকেল সাড়ে ৪ টার দিকে বাড়ি থেকে বের হয়ে শাকপালা মোড়ে তার নিজ সেলুনে কাজ করতে যায়। কাজ শেষে রাতে বাড়ি না ফিরে শাকপালা বন্দরের পাশে মুন্সিপাড়া বাঁশবাগানে মাদকসেবনের জন্য যায়। সেখানে গিয়ে ওই এলাকার মৃত আজিমুদ্দিনের পুত্র মাসুদ রানার সাথে মাদক সেবন শুরু করে। সেবনকালে তাদের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে রাত ২ টার দিকে মাসুদ রানা উত্তেজিত হয়ে তার কাছে থাকা চাকু দিয়ে শফিকুলের শরীরের বিভিন্ন স্থানে ছুরিকাঘাত করে। এতে শফিকুল মাটিতে লুটিয়ে পড়ে। মৃত্য নিশ্চিত করতে মাসুদ তার মাদক সেবনের সঙ্গী শফিকুলের গলাকেটে ফেলে। এরপর বাগানের পাশে ডোবায় কচুরিপানা দিয়ে মৃতদেহ ঢেকে রাখে মাসুদ।

উল্লেখ্য, নিখোঁজের ২ দিন পর শাকপালা মুন্সিপাড়া বাগানের পাশে থাকা ডোবা থেকে বুধবার দুপুর সাড়ে ১২টার সময় শফিকুলের লাশ উদ্ধার করে থানা পুলিশ। বগুড়া ডিবি পুলিশ, শাজাহানপুর থানা পুলিশ ও কৈগাড়ী ফাঁড়ি পুলিশের প্রচেষ্টায় লাশ উদ্ধারের দুই ঘন্টার মধ্যেই তথ্য প্রযুক্তির মাধ্যমে হত্যায় সন্দেহে মাসুদ রানা ও নিহতের শ্যালক সুমন আটক হয়। জিজ্ঞাসাবাদে মাসুদ রানা হত্যায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে। সুমনের হত্যায় সম্পৃক্ততা না পাওয়ায় তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে ।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে কৈগাড়ী পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সৈকত হাসান জানান, হত্যার সাথে জড়িত মাসুদ রানাকে গতকাল বৃহষ্পতিবার আদালতে পাঠানো হয়। বিজ্ঞ আদালত ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তি জবাববন্দি গ্রহণ করে আসামীকে জেল হাজতে পাঠায়। মামলার তদন্ত চলছে। তদন্ত শেষে বিস্তারিত জানানো হবে।

সংবাদ শেয়ার করুন

সতর্ক বার্তা

আমরা নিজস্ব সংবাদ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো। বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বে-আইনি। -ইন্দোবাংলা টীম।

করোনাভাইরাস মোকাবিলায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ৩১ নির্দেশনা

© ইন্দোবাংলা২৪.কম সকল অধিকার সংরক্ষিত ২০২৩।
কারিগরি সহায়তায়: অল আইটি